18 কারণ ইয়াহিয়া হেরোদকে বলেছিলেন, ভাইয়ের স্ত্রীকে রাখা আপনার উচিত নয়।
19 আর হেরোদিয়া তাঁর প্রতি ক্রুদ্ধ হয়ে তাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিল, কিন্তু তা সম্ভব হয়ে উঠে নি,
20 কারণ হেরোদ ইয়াহিয়াকে ধার্মিক ও পবিত্র লোক জেনে ভয় করতেন ও তাঁকে রক্ষা করতেন। আর তাঁর কথা শুনে তিনি ভীষণ অস্বস্তি বোধ করলেও তাঁর কথা শুনতে ভাল-বাসতেন।
21 পরে এক সুবিধার দিন উপস্থিত হল, যখন হেরোদ তাঁর জন্মদিনে তাঁর বড় বড় রাজ-কর্মচারীদের, সেনাপতিদের এবং গালীলের প্রধান লোকদের জন্য এক রাতে ভোজ প্রস্তুত করলেন;
22 আর হেরোদিয়ার কন্যা ভিতরে এসে ও নেচে হেরোদ এবং যাঁরা তাঁর সঙ্গে ভোজে বসেছিলেন, তাঁদের সন্তুষ্ট করলো। তাতে বাদশাহ্ সেই কন্যাকে বললেন, তোমার যা ইচ্ছা হয়, আমার কাছে চাও, আমি তোমাকে দেব।
23 আর তিনি শপথ করে তাকে বললেন, অর্ধেক রাজ্য পর্যন্ত হোক, আমার কাছে যা চাইবে, তা-ই তোমাকে দেব।
24 তাতে সে বাইরে গিয়ে তার মাকে জিজ্ঞাসা করলো, কি চাইব? সে বললো, বাপ্তিস্মদাতা ইয়াহিয়ার মাথা।