27 এতে শিষ্যেরা আশ্চর্য হয়ে বললেন, “ইনি কি রকম লোক যে, বাতাস এবং সাগরও তাঁর কথা শোনে!”
28 পরে যীশু সাগরের অন্য পারে গাদারীয়দের এলাকায় গেলেন। তখন মন্দ আত্মায় পাওয়া দু’জন লোক কবরস্থান থেকে বের হয়ে তাঁর কাছে আসল।
29 তারা এমন ভয়ঙ্কর ছিল যে, কেউই সেই পথ দিয়ে যেতে পারত না। তারা চিৎকার করে বলল, “হে ঈশ্বরের পুত্র, আমাদের সংগে আপনার কি দরকার? সময় না হতেই কি আপনি আমাদের যন্ত্রণা দিতে এখানে এসেছেন?”
30 তাদের কাছ থেকে বেশ কিছু দূরে খুব বড় এক পাল শূকর চরে বেড়াচ্ছিল।
31 মন্দ আত্মারা যীশুকে অনুরোধ করে বলল, “আপনি যদি আমাদের দূর করেই দিতে চান তবে ঐ শূকরের পালের মধ্যেই পাঠিয়ে দিন।”
32 যীশু তাদের বললেন, “তা-ই যাও।” তখন তারা বের হয়ে শূকরগুলোর মধ্যে গেল। তাতে সেই শূকরের পাল ঢালু পার দিয়ে জোরে দৌড়ে গেল এবং সাগরের জলে ডুবে মরল।
33 যারা সেই পাল চরাচ্ছিল তারা তখন দৌড়ে গ্রামে গিয়ে সব খবর জানাল। বিশেষ করে সেই মন্দ আত্মায় পাওয়া লোকদের বিষয়ে তারা সবাইকে বলল।