27 শিময়ির ষোলজন ছেলে ও ছয়জন মেয়ে ছিল, কিন্তু তার ভাইদের বেশী ছেলেমেয়ে ছিল না। সেইজন্য তাদের সমস্ত গোষ্ঠীর মধ্যে এহুদা-গোষ্ঠীর মত এত লোক ছিল না।
28-31 শিমিয়োন-গোষ্ঠীর লোকেরা বের্-শেবা, মোলাদা, হৎসর-শূয়াল, বিল্হা, এৎসম, তোলদ, বথূয়েল, হর্মা, সিক্লগ, বৈৎ-মর্কাবোৎ, হৎসর-সূষীম, বৈৎ-বিরী ও শারয়িমে বাস করত। দাউদের রাজত্ব পর্যন্ত এই সব গ্রাম তাদের ছিল।
32-33 তাদের অন্যান্য গ্রামগুলোর নাম ছিল ঐটম, ঐন, রিম্মোণ, তোখেন ও আশন। বাল পর্যন্ত এই পাঁচটা গ্রামের চারপাশের জায়গাগুলোও তাদের অধীনে ছিল। এগুলোতে তারা বাস করত এবং নিজেদের একটা বংশ-তালিকা রাখত।
34-38 এঁরা ছিলেন শিমিয়োন-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশের নেতা: মশোবব, য্নেক, অমৎসিয়ের ছেলে যোশঃ, যোয়েল এবং যোশিবিয়ের ছেলে যেহূ যাঁর পূর্বপুরুষেরা ছিল সরায় ও অসীয়েল। এছাড়া ছিলেন ইলিয়ৈনয়, যাকোবা, যিশোহায়, অসায়, অদীয়েল, যিশীমীয়েল, বনায় এবং শিফির ছেলে সীষঃ যাঁর পূর্বপুরুষেরা ছিল অলোন, যিদয়িয়, শিম্রি ও শময়িয়। তাঁদের বংশের লোকসংখ্যা খুব বেড়ে গেল।
39-40 কাজেই পশুপাল চরাবার জায়গার তালাশে এই লোকেরা গদোরের বাইরে উপত্যকার পূর্ব দিকে চলে গিয়ে ভাল ঘাসের জায়গা পেল। জায়গাটা ছিল বেশ বড়, শান্তিপূর্ণ ও নিরিবিলি। আগে হামের বংশের কিছু লোক সেখানে বাস করত।
41 শিমিয়োন-গোষ্ঠীর এই সব লোকেরা এহুদার বাদশাহ্ হিষ্কিয়ের সময়ে সেখানে গিয়েছিল। তারা হামীয়দের বাসস্থানে গিয়ে তাদের আক্রমণ করল। এছাড়া তারা সেখানকার মিয়ূনীয়দেরও আক্রমণ করে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করল। তাদের আর কোন চিহ্নই রইল না। তারপর তারা ঐ লোকদের জায়গায় বাস করতে লাগল, কারণ তাদের পশুপালের জন্য সেখানে প্রচুর ঘাস ছিল।
42 শিমিয়োনীয়দের মধ্যে পাঁচশো লোক যিশীর ছেলে পলটিয়, নিয়রিয়, রফায়িয় ও উষীয়েলকে তাদের নেতা করে নিয়ে সেয়ীর নামে পাহাড়ী এলাকাটা আক্রমণ করল।