31 “তোমরা হিষ্কিয়ের কথা শুনো না। আশেরিয়ার বাদশাহ্ বলছেন, ‘তোমরা আমার সংগে সন্ধি কর এবং বের হয়ে আমার কাছে এস। তাহলে তোমরা প্রত্যেকে তার নিজের আংগুর ও ডুমুর গাছ থেকে ফল আর নিজের কূয়া থেকে পানি খেতে পারবে।
32 তারপর আমি এসে তোমাদের নিজের দেশের মত আর এক দেশে তোমাদের নিয়ে যাব। সেই দেশ হল শস্য ও নতুন আংগুর-রসের দেশ, রুটি ও আংগুর ক্ষেতের দেশ, জলপাই ও মধুর দেশ। তোমরা যদি আমার কথামত কাজ কর তাহলে তোমরা মরবে না বরং বাঁচবে।“ ‘হিষ্কিয় যখন বলে যে, মাবুদ তোমাদের রক্ষা করবেন, তখন তাঁর কথা তোমরা শুনো না, কারণ সেই কথা বলে সে তোমাদের বিপথে চালাচ্ছে।
33 অন্যান্য জাতির কোন দেবতা কি আশেরিয়ার বাদশাহ্র হাত থেকে তার দেশ রক্ষা করতে পেরেছে?
34 হামা ও অর্পদের দেবতারা কোথায়? সফর্বয়িম, হেনা ও ইব্বার দেবতারা কোথায়? তারা কি আমার হাত থেকে সামেরিয়াকে রক্ষা করতে পেরেছে?
35 এই সব দেশের সমস্ত দেব-দেবীদের মধ্যে কে আমার হাত থেকে নিজের দেশকে রক্ষা করেছে? তাহলে মাবুদ কি করে আমার হাত থেকে জেরুজালেমকে রক্ষা করবেন?’ ”
36 কিন্তু লোকেরা চুপ করে রইল, কোন জবাব দিল না, কারণ বাদশাহ্ হিষ্কিয় কোন জবাব দিতে তাদের নিষেধ করেছিলেন।
37 এর পর রাজবাড়ীর পরিচালক হিল্কিয়ের ছেলে ইলীয়াকীম, বাদশাহ্র লেখক শিব্ন এবং ইতিহাস লেখক আসফের ছেলে যোয়াহ তাঁদের কাপড় ছিঁড়ে হিষ্কিয়ের কাছে গেলেন এবং রব্শাকির সমস্ত কথা তাঁকে জানালেন।