17 যা দিয়ে মানুষ হত্যা করা যায় এমন কোন পাথর যদি কারও হাতে থাকে আর তা দিয়ে যদি সে কাউকে আঘাত করে আর তাতে সে মারা যায় তবে সে খুনী। সেই খুনীকে হত্যা করতে হবে।
18 যা দিয়ে মানুষ হত্যা করা যায় এমন কোন কাঠের জিনিস যদি কারও হাতে থাকে আর তা দিয়ে যদি সে কাউকে আঘাত করে আর তাতে সে মারা যায় তবে সে খুনী। সেই খুনীকে হত্যা করতে হবে।
19 খুন হওয়া লোকটার রক্তের প্রতিশোধ যার নেবার কথা তাকেই সেই খুনীকে হত্যা করতে হবে; দেখা পেলেই সে যেন তাকে হত্যা করে।
20-21 যদি কেউ মনে কোন হিংসা নিয়ে কাউকে ধাক্কা মারে কিংবা ইচ্ছা করে তার দিকে কিছু ছুঁড়ে মারে কিংবা শত্রুভাব মনে নিয়ে তাকে ঘুষি মারে আর এর কোনটাতে সে মারা যায়, তবে যে মেরেছে সে খুনী; তাকে হত্যা করতে হবে। খুন হওয়া লোকটার রক্তের প্রতিশোধ যার নেবার কথা, খুনীর দেখা পেলেই সে যেন তাকে হত্যা করে।
22-24 “কিন্তু মনে শত্রুভাব না থাকলেও যদি কেউ মুহূর্তের ভুলে কাউকে ধাক্কা মারে কিংবা মনে কোন খারাপ উদ্দেশ্য না থাকলেও তার দিকে কিছু ছুঁড়ে মারে কিংবা তাকে হত্যা করতে পারে এমন কোন পাথর তার উপর না দেখে ফেলে দেয় এবং এর যে কোন একটাতে যদি সে মারা যায়, তবে লোকটা তার শত্রু ছিল না বলে এবং তার ক্ষতি করবার ইচ্ছা তার ছিল না বলে এই সমস্ত নিয়ম অনুসারে বনি-ইসরাইলদের বিচার-সভার লোকেরা রক্তের প্রতিশোধ যার নেবার কথা তার এবং খুনের জন্য দায়ী লোকটির সম্বন্ধে বিচার করবে।
25 বিচার-সভার লোকেরা তখন রক্তের প্রতিশোধ যার নেবার কথা তার হাত থেকে খুনের জন্য দায়ী করা লোকটাকে রক্ষা করে আবার তাকে সেই আশ্রয়-শহরে পাঠিয়ে দেবে যেখানে সে পালিয়ে গিয়েছিল। পবিত্র তেল দিয়ে অভিষেক করা মহা-ইমামের মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত সেই লোকটাকে সেখানে থাকতে হবে।
26-27 কিন্তু লোকটি যদি সেই আশ্রয়-শহরের এলাকা পার হয়ে কখনও বাইরে আসে আর রক্তের প্রতিশোধ যার নেবার কথা সে তাকে শহরের এলাকার বাইরে পায় তবে সে তাকে হত্যা করতে পারবে, আর তাতে সে খুনের জন্য দায়ী হবে না।