7 যিনি মৃত্যু থেকে তাঁকে রক্ষা করতে সমর্থ, তাঁরই কাছে ঈসা এই দুনিয়াতে থাকবার সময়ে তীব্র আর্তনাদ ও অশ্রুপাত সহকারে মুনাজাত ও ফরিয়াদ করেছিলেন এবং তাঁর ভক্তির কারণে তিনি তাঁর মুনাজাতের উত্তর পেয়েছিলেন।
8 যদিও তিনি আল্লাহ্র পুত্র ছিলেন, তবুও দুঃখভোগের মধ্য দিয়ে বাধ্যতা শিক্ষা করেছিলেন;
9 এবং নিজ সিদ্ধতায় চালিত হয়ে যারা তাঁর বাধ্য তাদের সকলের অনন্ত নাজাতের কারণ হয়ে উঠলেন;
10 আল্লাহ্ কর্তৃক মাল্কীসিদ্দিকের রীতি অনুযায়ী মহা-ইমাম বলে আখ্যায়িত হলেন।
11 এই সমস্ত বিষয়ে আমাদের অনেক কথা বলার আছে, তার অর্থ ব্যক্ত করা দুষ্কর, কারণ তোমরা সহজে বুঝতে পার না।
12 বস্তুত এতকালের মধ্যে শিক্ষক হওয়া তোমাদের উচিত ছিল, কিন্তু তার পরিবর্তে তোমাদেরকে আল্লাহ্র দৈববাণীর প্রাথমিক নীতিগুলো শিক্ষা দেয়া আবশ্যক হয়ে পড়েছে। তোমরা এমন লোক হয়ে পড়েছ, যাদের দুধের প্রয়োজন, শক্ত খাবার নয়।
13 কেননা যে দুগ্ধপোষ্য, সে তো ধার্মিকতার শিক্ষায় অভ্যস্ত নয়; কারণ সে শিশু।