27 মোট ন’শো উনসত্তর বছর বেঁচে থাকবার পর মথূশেলহ মারা গেলেন।
28 লেমকের একশো বিরাশি বছর বয়সে তাঁর একটি ছেলের জন্ম হল।
29 তিনি বললেন, “আমাদের সব পরিশ্রমের মধ্যে, বিশেষ করে সদাপ্রভু মাটিকে অভিশাপ দেবার পর তার উপর আমাদের যে পরিশ্রম করতে হয় তার মধ্যে এই ছেলেটিই আমাদের সান্ত্বনা দেবে।” এই বলে তিনি তাঁর নাম দিলেন নোহ।
30 নোহের জন্মের পর লেমক আরও পাঁচশো পঁচানব্বই বছর বেঁচে ছিলেন। এর মধ্যে তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হয়েছিল।
31 মোট সাতশো সাতাত্তর বছর বেঁচে থাকবার পর লেমক মারা গেলেন।
32 নোহের বয়স পাঁচশো বছর পার হয়ে গেলে পর তাঁর ছেলে শেম, হাম আর যেফতের জন্ম হয়েছিল।