12 বেদীর উপরে আগুন জ্বালিয়েই রাখতে হবে, তা নিভতে দেওয়া চলবে না। প্রত্যেক দিন সকালবেলা পুরোহিত সেই আগুনের উপর কাঠ দেবে এবং তাতে পোড়ানো-উৎসর্গ সাজিয়ে তার উপর যোগাযোগ-উৎসর্গের চর্বি পোড়াবে।
13 বেদীর আগুন সব সময় জ্বলতেই থাকবে, তা নিভে গেলে চলবে না।
14 “এই হল শস্য-উৎসর্গের নিয়ম। হারোণের ছেলেরা শস্য-উৎসর্গের জিনিস বেদীর কাছে সদাপ্রভুর সামনে নিয়ে যাবে।
15 পুরোহিত তা থেকে এক মুঠো মিহি ময়দা, তেল এবং শস্য-উৎসর্গের জিনিসের উপরে রাখা সমস্ত লোবান তুলে নিয়ে পুরো উৎসর্গের বদলে তা বেদীর উপর পুড়িয়ে দেবে। এর গন্ধে সদাপ্রভু খুশী হন।
16 উৎসর্গের জিনিসের বাদবাকী অংশ হারোণ ও তার ছেলেরা খাবে। তা তাদের খেতে হবে খামি না মিশিয়ে কোন পবিত্র জায়গায়, অর্থাৎ মিলন-তাম্বুর উঠানে।
17 তা যেন খামি মিশিয়ে সেঁকা না হয়। আমার উদ্দেশে আগুনে-করা উৎসর্গের জিনিসের এই অংশ আমি তাদের দিলাম। পাপ-উৎসর্গ এবং দোষ-উৎসর্গের মত শস্য-উৎসর্গের এই অংশটাও মহাপবিত্র জিনিস।
18 হারোণের বংশের সব পুরুষ লোকই তা খেতে পারবে। সদাপ্রভুর উদ্দেশে আগুনে-করা উৎসর্গের জিনিসের এই অংশটা বংশের পর বংশ ধরে তাদের পাওনা। এই অংশটা যে ছোঁবে তাকে সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে আলাদা হতে হবে।”