5 দাউদ বললেন, “আমাদের নিয়ম মত আমরা সত্যিই কোন স্ত্রীলোকের কাছে যাই নি। সৈন্যদের নিয়ে আমি যখন কোন সাধারণ কাজে বের হই তখনও আমার সৈন্যেরা পাক-সাফ থাকে। তবে আজ তারা কত না বেশী পাক-সাফ আছে।”
6 কাজেই ইমাম দাউদকে সেই পবিত্র-রুটি দিলেন, কারণ সেই রুটি ছাড়া আর অন্য কোন রুটি তাঁর কাছে ছিল না। ঐ দিনই সেই রুটি মাবুদের সামনে থেকে সরিয়ে নিয়ে তার জায়গায় গরম রুটি রাখা হয়েছিল।
7 দোয়েগ নামে তালুতের একজন ইদোমীয় কর্মচারী সেই দিন মাবুদের উদ্দেশে কোন কাজে সেখানে আট্কে গিয়েছিল। সে ছিল তালুতের প্রধান রাখাল।
8 দাউদ অহীমেলককে জিজ্ঞাসা করলেন, “এখানে আপনার কাছে কোন বর্শা বা তলোয়ার নেই? বাদশাহ্র কাজ জরুরী ছিল বলে আমি নিজের তলোয়ার বা অন্য কোন অস্ত্র সংগে আনতে পারি নি।”
9 ইমাম বললেন, “এলা উপত্যকায় আপনি যে ফিলিস্তিনী জালুতকে মেরে ফেলেছিলেন তার তলোয়ারখানা এখানে আছে। ওটা এফোদের পিছনে কাপড়ে জড়িয়ে রাখা হয়েছে। ইচ্ছা করলে আপনি ওটা নিতে পারেন। ওটা ছাড়া আর কোন তলোয়ার এখানে নেই।”দাউদ বললেন, “ওটার মত তলোয়ার আর কোথায় আছে? ওটাই আমাকে দিন।”
10 দাউদ সেই দিনই তালুতের কাছ থেকে পালিয়ে গিয়ে গাৎ শহরের বাদশাহ্ আখীশের কাছে উপস্থিত হলেন;
11 কিন্তু আখীশের লোকেরা আখীশকে বলল, “ইনি কি তাঁর দেশের বাদশাহ্ নন? এর সম্বন্ধেই কি লোকেরা নেচে নেচে গান গেয়ে বলে নি,‘তালুত মারলেন হাজার হাজারআর দাউদ মারলেন অযুত অযুত?’ ”