14 এর জবাবে অহীমেলক বাদশাহ্কে বললেন, “মহারাজ, আপনার সমস্ত কর্মচারীদের মধ্যে আপনার জামাই দাউদের মত বিশ্বস্ত কে? তিনি আপনার দেহরক্ষী সৈন্যদের নেতা এবং আপনার পরিবারের মধ্যে একজন সম্মানিত লোক।
15 আমি কি সেই দিনই প্রথম বার তাঁর সম্বন্ধে আল্লাহ্র ইচ্ছা কি তা জিজ্ঞাসা করেছি? কখনও না। মহারাজ, আপনার এই গোলামকে কিংবা তার পিতার বংশের লোকদের কাউকে দোষ দেবেন না। এই সব ব্যাপার সম্বন্ধে আপনার এই গোলাম কিছুই জানে না।”
16 কিন্তু বাদশাহ্ বললেন, “অহীমেলক, তুমি ও তোমার পিতার বংশের সমস্ত লোকদের অবশ্যই মরতে হবে।”
17 তারপর বাদশাহ্ তাঁর পাশে দাঁড়ানো সৈন্যদের বললেন, “তোমরা গিয়ে মাবুদের এই সব ইমামদের মেরে ফেল। এরা দাউদের পক্ষে গেছে। এরা জানত যে, দাউদ পালাচ্ছে, তবুও এরা আমাকে সেই কথা জানায় নি।” কিন্তু বাদশাহ্র কর্মচারীরা মাবুদের ইমামদের গায়ে হাত তুলতে রাজী হল না।
18 তখন বাদশাহ্ দোয়েগকে বললেন, “তবে তুমিই গিয়ে ইমামদের মেরে ফেল।” ইদোমীয় দোয়েগ সেই দিন পঁচাশিজন ইমামকে হত্যা করল। ইমামদের সকলের গায়ে ছিল মসীনার এফোদ।
19 তারপর সে ইমামদের গ্রাম নোবের উপর আক্রমণ চালিয়ে সেখানকার স্ত্রী-পুরুষ, ছেলে-মেয়ে-শিশু, গরু-গাধা-ভেড়া সব শেষ করে দিল।
20 অহীটূবের নাতি, অর্থাৎ অহীমেলকের একটি ছেলে কোন রকমে রক্ষা পেয়ে দাউদের কাছে পালিয়ে গেলেন। তাঁর নাম ছিল অবিয়াথর।