29 হুজুরকে মেরে ফেলবার জন্য লোকে তাড়া করলেও আমি জানি তাঁর প্রাণ তাঁর মাবুদ আল্লাহ্র ধনভাণ্ডারে যত্নের সংগে রাখা আছে। কিন্তু আপনার শত্রুদের প্রাণ তিনি ফিংগা দিয়ে পাথর ছুঁড়বার মত করেই ছুঁড়ে ফেলে দেবেন।
30 মাবুদ হুজুরের উন্নতি করবার ওয়াদাগুলো পূর্ণ করবেন এবং তাঁকে বনি-ইসরাইলদের নেতা হিসাবে প্রতিষ্ঠা করবেন।
31 সেই সময় হুজুর অকারণে রক্তপাত করেছেন কিংবা নিজের হাতে প্রতিশোধ নিয়েছেন ভেবে তাঁর বিবেক তাঁকে দোষী করবে না কিংবা তিনি অন্তরে কোন দুঃখবোধ করবেন না। তবে মাবুদ যখন হুজুরের উন্নতি করবেন তখন তিনি যেন তাঁর এই বাঁদীর কথা ভুলে না যান।”
32 দাউদ তখন অবীগলকে বললেন, “ইসরাইলীয়দের মাবুদ আল্লাহ্র প্রশংসা হোক, কারণ তিনি আজ আমার সংগে দেখা করবার জন্য তোমাকে পাঠিয়ে দিলেন।
33 ধন্য তোমার বিচারবুদ্ধি, ধন্য তুমি, কারণ তুমি আজ আমাকে রক্তপাত করতে আর নিজের হাতে প্রতিশোধ নিতে বাধা দিলে।
34 তোমার ক্ষতি করা থেকে যিনি আমাকে দূরে রেখেছেন সেই বনি-ইসরাইলদের মাবুদ আল্লাহ্র কসম যে, তুমি যদি তাড়াতাড়ি এসে আমার সংগে দেখা না করতে তাহলে সকাল পর্যন্ত নাবলের বাড়ীর কোন পুরুষলোক বেঁচে থাকত না।”
35 এর পর দাউদ তাঁর জন্য আনা সমস্ত জিনিস অবীগলের হাত থেকে গ্রহণ করলেন আর বললেন, “তুমি এবার শান্তিতে বাড়ী ফিরে যাও। আমি তোমার সব কথা শুনেছি এবং তোমার অনুরোধ মেনে নিয়েছি।”