14 কিন্তু তোমার অনুমতি ছাড়া আমি কিছুই করতে চাই নি, যেন জোর করে তোমার দয়া আদায় করতে না হয়, বরং তুমি যেন নিজে থেকেই দয়া কর।
15 তুমি যাতে চিরকালের জন্য তাকে ফিরে পেতে পার, হয়তো সেইজন্যই সে অল্প কালের জন্য তোমার কাছ থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছিল।
16 কিন্তু তুমি তাকে আর গোলাম হিসাবে পাবে না বরং গোলামের চেয়ে বেশী, অর্থাৎ প্রিয় ভাই হিসাবে পাবে। সে আমার কাছে খুবই প্রিয়, কিন্তু মানুষ ও ঈমানদার ভাই হিসাবে তোমার কাছে আরও প্রিয়।
17 সেইজন্য যদি তুমি আমাকে একই ঈমানে ঈমানদার বলে মনে কর তবে আমাকে যেভাবে গ্রহণ করতে ওনীষিমকেও ঠিক সেইভাবে গ্রহণ কর।
18 যদি সে তোমার কোন ক্ষতি করে থাকে বা তোমার কাছে কোন বিষয়ে ঋণী থাকে তবে তা আমার ঋণ বলেই ধোরো।
19 আমি পৌল নিজের হাতেই লিখছি যে, আমি সেই ঋণ শোধ করে দেব। অবশ্য এই কথা আমার বলবার দরকার নেই যে, মসীহের উপর ঈমানের ব্যাপারে তুমি নিজেই আমার কাছে ঋণী আছ।
20 ভাই, আমরা প্রভুর হয়েছি বলে আমি চাই যে, তুমি আমার একটা উপকার কর। ঈমানদার ভাই হিসাবে তুমি আমার দিলে নতুন উৎসাহ জাগিয়ে তোলো।