28 ইউসা সেই দিনই মক্কেদা অধিকার করে নিলেন। তিনি সেই শহরের বাদশাহ্ ও সমস্ত লোকদের হত্যা করলেন এবং সেখানকার সব প্রাণীদের শেষ করে দিলেন, কাউকেই বাঁচিয়ে রাখলেন না। তিনি জেরিকোর বাদশাহ্র যে অবস্থা করেছিলেন মক্কেদার বাদশাহ্র অবস্থাও তা-ই করলেন।
29 পরে ইউসা বনি-ইসরাইলদের সকলকে নিয়ে মক্কেদা থেকে লিব্নার দিকে এগিয়ে গিয়ে তা আক্রমণ করলেন।
30 মাবুদ সেই শহর ও সেখানকার বাদশাহ্কে বনি-ইসরাইলদের হাতে তুলে দিলেন। ইউসা সেই শহরের লোকদের ও সব প্রাণীদের মেরে ফেললেন, কাউকেই বাঁচিয়ে রাখলেন না। তিনি জেরিকোর বাদশাহ্র যে অবস্থা করেছিলেন সেখানকার বাদশাহ্র অবস্থাও তা-ই করলেন।
31 এর পর ইউসা বনি-ইসরাইলদের সবাইকে নিয়ে লিব্না থেকে লাখীশের দিকে এগিয়ে গেলেন। তিনি লাখীশ ঘেরাও করে তা আক্রমণ করলেন।
32 মাবুদ লাখীশ বনি-ইসরাইলদের হাতে তুলে দিলেন। দ্বিতীয় দিনে ইউসা সেটা অধিকার করে নিলেন। ইউসা লিব্না শহরে যেমন করেছিলেন সেইভাবে লাখীশের লোকদের ও সব প্রাণীদের মেরে ফেললেন।
33 এর মধ্যে গেষরের বাদশাহ্ হোরম লাখীশের লোকদের সাহায্য করতে এসেছিলেন কিন্তু ইউসা তাঁকে ও তাঁর সৈন্যদলকে হারিয়ে দিলেন। শেষ পর্যন্ত আর কেউই বেঁচে রইল না।
34 তারপর ইউসা বনি-ইসরাইলদের সবাইকে নিয়ে লাখীশ থেকে ইগ্লোনের দিকে এগিয়ে গেলেন। তারা ইগ্লোন ঘেরাও করে তা আক্রমণ করল।