29 “আমাদের মাবুদ আল্লাহ্র আবাস-তাম্বুর সামনে যে কোরবানগাহ্ আছে সেটা ছাড়া পোড়ানো-কোরবানী, শস্য-কোরবানী এবং অন্যান্য পশু-কোরবানী দেবার জন্য অন্য কোন কোরবানগাহ্ তৈরী করে আমরা যে মাবুদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়ে তাঁর পথ থেকে আজ সরে যাব তা আমাদের কাছ থেকে দূরে থাকুক।”
30 রূবেণ, গাদ ও মানশা-গোষ্ঠীর লোকেরা ইমাম পীনহস এবং ইসরাইলীয় সমাজের নেতাদের, অর্থাৎ ইসরাইলীয় বংশগুলোর কর্তাদের যা বলল তাতে তাঁরা সন্তুষ্ট হলেন।
31 ইমাম ইলিয়াসরের ছেলে পীনহস তাঁদের বললেন, “আজকে আমরা বুঝতে পারলাম যে, মাবুদ আমাদের সংগেই আছেন, কারণ আপনারা এই ব্যাপারে মাবুদের প্রতি বেঈমানী করেন নি। আপনারা মাবুদের হাত থেকে বনি-ইসরাইলদের বাঁচালেন।”
32 এর পর ইলিয়াসরের ছেলে পীনহস এবং নেতারা গিলিয়দে রূবেণীয় ও গাদীয়দের কাছ থেকে কেনান দেশে ফিরে গিয়ে সব কথা বনি-ইসরাইলদের জানালেন।
33 তা শুনে তারা খুশী হল এবং আল্লাহ্কে শুকরিয়া জানাল। রূবেণীয় এবং গাদীয়রা যে দেশে বাস করত তা ধ্বংস করে দেবার জন্য তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবার কথা তারা আর বলল না।
34 রূবেণীয় ও গাদীয়রা সেই কোরবানগাহ্টার নাম দিল, “আমাদের মধ্যে এটাই হল সাক্ষী যে, মাবুদই আল্লাহ্।”