7 বাদশাহ্ রেগে গিয়ে আংগুর-রস রেখে উঠলেন এবং বের হয়ে রাজবাড়ীর বাগানে গেলেন। বাদশাহ্ হামানের ভাগ্য ঠিক করে ফেলেছেন বুঝে সে রাণী ইষ্টেরের কাছে প্রাণ ভিক্ষা চাইবার জন্য সেখানে রইল।
8 রাজবাড়ীর বাগান থেকে বাদশাহ্ মেজবানীর ঘরে ফিরে আসলেন আর তখন ইষ্টের যে আসনে হেলান দিয়ে বসে ছিলেন তার উপর হামান পড়ে ছিল।তখন বাদশাহ্ চিৎকার করে বললেন, “এই লোকটা কি আমার সামনে রাণীর ইজ্জত নষ্ট করবে?”বাদশাহ্র মুখ থেকে এই কথা বের হওয়া মাত্র লোকেরা হামানের মুখ ঢেকে ফেলল।
9 তখন হর্বোণা নামে বাদশাহ্র একজন সেবাকারী বলল, “হামানের বাড়ীতে পঞ্চাশ হাত উঁচু একটা ফাঁসিকাঠ ঠিক করা আছে। মর্দখয়, যিনি বাদশাহ্র প্রাণ রক্ষার জন্য খবর দিয়েছিলেন তাঁর জন্যই হামান ওটা তৈরী করেছিল।”বাদশাহ্ বললেন, “ওটার উপরে ওকেই ফাঁসি দাও।”
10 কাজেই হামান যে ফাঁসিকাঠ মর্দখয়ের জন্য তৈরী করেছিল লোকেরা তার উপরে তাকেই ফাঁসি দিল। এর পর বাদশাহ্র রাগ পড়ল।