1 সেই দিনই বাদশাহ্ জারেক্সেস ইহুদীদের শত্রু হামানের সম্পত্তি রাণী ইষ্টেরকে দিলেন। এর পর মর্দখয় বাদশাহ্র সামনে উপস্থিত হলেন, কারণ ইষ্টেরের সংগে তাঁর সম্বন্ধের কথা ইষ্টের বাদশাহ্কে জানিয়েছিলেন।
2 বাদশাহ্ তাঁর স্বাক্ষর দেওয়ার যে আংটিটা হামানের কাছ থেকে নিয়ে নিয়েছিলেন সেটা নিজের হাত থেকে খুলে নিয়ে মর্দখয়কে দিলেন। ইষ্টের হামানের সম্পত্তির উপরে মর্দখয়কে নিযুক্ত করলেন।
3 ইষ্টের বাদশাহ্র পায়ে পড়ে কাঁদতে কাঁদতে আবার তাঁর কাছে মিনতি জানালেন। ইহুদীদের বিরুদ্ধে অগাগীয় হামান যে দুষ্ট পরিকল্পনা করেছিল তা বন্ধ করে দেবার জন্য তিনি বাদশাহ্কে অনুরোধ করলেন।
4 তখন বাদশাহ্ তাঁর সোনার রাজদণ্ডটা ইষ্টেরের দিকে বাড়িয়ে দিলেন আর ইষ্টের উঠে বাদশাহ্র সামনে দাঁড়ালেন।
5 ইষ্টের বললেন, “মহারাজের যদি ভাল মনে হয়, তিনি যদি আমাকে দয়ার চোখে দেখেন এবং যদি ভাবেন যে, কাজটা করা ন্যায্য আর যদি তিনি আমার উপর খুশী হয়ে থাকেন, তবে মহারাজের সমস্ত বিভাগের ইহুদীদের ধ্বংস করবার জন্য ফন্দি এঁটে অগাগীয় হম্মাদাথার ছেলে হামান যে চিঠি লিখেছিল তা বাতিল করবার জন্য একটা হুকুম লেখা হোক।