1 মালাখির মধ্য দিয়ে ইসরাইলের কাছে মাবুদের কালাম।
2-3 মাবুদ বলছেন, “আমি তোমাদের মহব্বত করেছি,” কিন্তু তোমরা বলছ, “তুমি কেমন করে আমাদের মহব্বত করেছ?” এর জবাবে মাবুদ বলছেন, “ইস্ কি ইয়াকুবের ভাই ছিল না? তবুও তো আমি ইয়াকুবকে মহব্বত করেছি কিন্তু ইস্কে অগ্রাহ্য করেছি। আমি তার পাহাড়গুলো ধ্বংসস্থান করেছি ও তার জায়গা মরুভূমির শিয়ালগুলোকে দিয়েছি।”
4 ইদোম হয়তো বলবে, “আমাদের চুরমার করা হলেও আমরা ধ্বংসস্থানগুলো আবার গড়ে তুলব।” কিন্তু আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন বলছেন, “তারা গড়তে পারে কিন্তু আমি ভেংগে ফেলব। তাদের বলা হবে, ‘দুষ্ট দেশ’ এবং ‘যে জাতি সব সময় মাবুদের রাগের তলায় রয়েছে।’
5 তোমরা তা নিজের চোখে দেখবে ও বলবে, ‘ইসরাইলের সীমানার বাইরেও মাবুদ মহান।’ ”
6 আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন বলছেন, “ছেলে তার পিতাকে ও চাকর তার মালিককে সম্মান করে। যদি আমি পিতা হয়ে থাকি তবে আমার পাওনা সম্মান কোথায়? যদি মালিক হয়ে থাকি তবে আমার পাওনা ভয় কোথায়? ওহে ইমামেরা, তোমরাই আমাকে তুচ্ছ করছ। কিন্তু তোমরা বলছ, ‘আমরা কেমন করে তোমাকে তুচ্ছ করেছি?’
7 আমার কোরবানগাহের উপরে তোমরা নাপাক খাবার রেখে আমাকে তুচ্ছ করেছ। কিন্তু তোমরা বলছ, ‘তাতে কি তুমি নাপাক হয়েছ?’ তোমরা যখন বল, ‘মাবুদের টেবিল ঘৃণার যোগ্য,’ তখন তো তোমরা আমাকেই নাপাক বলছ।
8 কোরবানী দেবার জন্য যখন তোমরা অন্ধ পশু নিয়ে আস তখন তা কি অন্যায় নয়? যখন তোমরা খোঁড়া ও অসুস্থ পশু দিয়ে কোরবানী দাও, তখন কি তা অন্যায় নয়? তোমাদের শাসনকর্তার কাছে সেগুলো কোরবানী দিলে সে কি তোমাদের উপর সন্তুষ্ট হবে? সে কি তোমাদের কবুল করবে? আমি আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন তোমাদের জিজ্ঞাসা করছি।”