12 তখন সমস্ত জাতি তোমাদের ধন্য বলবে, কারণ তোমাদের দেশটা হবে আনন্দদায়ক। আমি আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন এই কথা বলছি।”
13 মাবুদ আবার বলছেন, “তোমরা আমার বিরুদ্ধে শক্ত শক্ত কথা বলেছ, কিন্তু তোমরা বলছ, ‘তোমার বিরুদ্ধে আমরা কি বলেছি?’
14 তোমরা বলেছ, ‘আল্লাহ্র এবাদত করা অনর্থক। তাঁর শরীয়ত অনুসারে কাজ করাতে এবং শোক প্রকাশ করে আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের সামনে চলাফেরা করাতে আমাদের কি লাভ হল?
15 এখন আমরা গর্বিত লোকদের ধন্য বলছি; জ্বী, অন্যায়কারীরা উন্নতি করছে; তারা আল্লাহ্কে পরীক্ষা করেও রেহাই পাচ্ছে।’ ”
16 তখন যারা মাবুদকে ভয় করত তারা একে অন্যের সংগে কথাবার্তা বলল এবং মাবুদ তা মনোযোগ দিয়ে শুনলেন। যারা মাবুদকে ভয় করত ও তাঁর বিষয় গভীরভাবে চিন্তা করত তাদের স্মরণ করবার জন্য তাঁর সামনে একটা কিতাব লেখা হল।
17 তাদের বিষয়ে আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন বলছেন, “আমার নির্দিষ্ট করা দিনে তারা আমার নিজের বিশেষ সম্পত্তি হবে; তারা আমারই হবে। একজন লোক যেমন তার সেবাকারী ছেলেকে মমতা করে শাস্তি থেকে রেহাই দেয় তেমনি করে আমি তাদের রেহাই দেব।
18 তখন তোমরা সৎ ও দুষ্টের মধ্যে, অর্থাৎ যে আমার এবাদত করে আর যে করে না তাদের মধ্যে আমি কিভাবে পার্থক্য করি তা দেখতে পাবে।”