23 তাঁর স্বামী ইল্কানা তাঁকে বললেন, “তোমার যা ভাল মনে হয় তা-ই কর। ছেলেটিকে দুধ না ছাড়ানো পর্যন্ত তুমি এখানে থাক। মাবুদ যেন তাঁর ওয়াদা পূরণ করেন।” কাজেই হান্না বাড়ীতেই রয়ে গেলেন এবং ছেলেটিকে দুধ না ছাড়ানো পর্যন্ত তার দেখাশোনা করতে থাকলেন।
24 ছেলেটিকে দুধ ছাড়ানোর পর হান্না তিনটা ষাঁড়, আঠারো কেজি ময়দা, চামড়ার থলিতে করে এক থলি আংগুর-রস এবং ছেলেটিকে সংগে নিয়ে শীলোতে মাবুদের ঘরে গেলেন। ছেলেটি তখনও ছোট ছিল।
25 তাঁরা সেখানে একটা ষাঁড় জবাই করে কোরবানী দিলেন এবং ছেলেটিকে আলীর কাছে নিয়ে গেলেন।
26 হান্না বললেন, “হে হুজুর, আপনাকে সাক্ষী রেখে আমি কসম খেয়ে বলছি, আমিই সেই স্ত্রীলোক, যে এখানে আপনার সামনে দাঁড়িয়ে মাবুদের কাছে মুনাজাত করেছিল।
27 আমি এই ছেলেটিকে চেয়েই মুনাজাত করেছিলাম, আর মাবুদের কাছে যা চেয়েছিলাম তা তিনি আমাকে দিয়েছেন।
28 সেইজন্য ছেলেটিকে আমিও মাবুদকে দিলাম। সে যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন মাবুদেরই থাকবে।” পরে তাঁরা সেখানে সেজদা করে মাবুদের এবাদত করলেন।