25 বনি-ইসরাইলরা বলাবলি করছিল, “ঐ যে লোকটা বার বার বের হয়ে আসে, ওকে তোমরা দেখেছ তো? সে বনি-ইসরাইলদের টিটকারি দিতে আসে। ঐ লোকটিকে যে মেরে ফেলতে পারবে বাদশাহ্ তাকে প্রচুর ধন-সম্পত্তি দেবেন। তাঁর মেয়েকেও তিনি তার সংগে বিয়ে দেবেন আর ইসরাইল দেশে তার পরিবারকে খাজনা ও বাদশাহ্র অন্যান্য দাবি-দাওয়া থেকে রেহাই দেবেন।”
26 যে লোকেরা কাছে দাঁড়িয়ে ছিল দাউদ তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, “যে এই ফিলিস্তিনীকে মেরে ফেলে বনি-ইসরাইলদের উপর থেকে এই অসম্মান দূর করবে তার প্রতি কি করা হবে? এই খৎনা-না-করানো ফিলিস্তিনীটা কে, যে জীবন্ত আল্লাহ্র সৈন্যদলকে টিটকারি দেয়?”
27 তাতে লোকেরা যা বলাবলি করছিল সেইমতই তাঁকে জানানো হল যে, সেই ফিলিস্তিনীকে যে হত্যা করবে তার জন্য কি কি করা হবে।
28 দাউদের বড় ভাই ইলীয়াব লোকদের সংগে তাঁর কথাবার্তা শুনে রাগে জ্বলে উঠলেন। তিনি বললেন, “তুই কেন এখানে এসেছিস? মরুভূমিতে ভেড়াগুলো কার কাছে রেখে এসেছিস? তোর দেমাক আর মনের দুষ্টামির কথা আমার জানা আছে। তুই যুদ্ধ দেখতে এসেছিস, তাই না?”
29 দাউদ বললেন, “বাঃ, আমি কি করলাম? আমি তো কেবল একটা কথা জিজ্ঞাসা করেছি।”
30 এই বলে তিনি অন্য লোকের কাছে গিয়ে তাকে সেই একই কথা জিজ্ঞাসা করলেন আর লোকেরা তাঁকে আগের মতই জবাব দিল।
31 দাউদ যা বলছিলেন তা অন্যেরা শুনে তালুতকে জানাল। তখন তালুত তাঁকে ডেকে পাঠালেন।