28 দাউদের বড় ভাই ইলীয়াব লোকদের সংগে তাঁর কথাবার্তা শুনে রাগে জ্বলে উঠলেন। তিনি বললেন, “তুই কেন এখানে এসেছিস? মরুভূমিতে ভেড়াগুলো কার কাছে রেখে এসেছিস? তোর দেমাক আর মনের দুষ্টামির কথা আমার জানা আছে। তুই যুদ্ধ দেখতে এসেছিস, তাই না?”
29 দাউদ বললেন, “বাঃ, আমি কি করলাম? আমি তো কেবল একটা কথা জিজ্ঞাসা করেছি।”
30 এই বলে তিনি অন্য লোকের কাছে গিয়ে তাকে সেই একই কথা জিজ্ঞাসা করলেন আর লোকেরা তাঁকে আগের মতই জবাব দিল।
31 দাউদ যা বলছিলেন তা অন্যেরা শুনে তালুতকে জানাল। তখন তালুত তাঁকে ডেকে পাঠালেন।
32 দাউদ তালুতকে বললেন, “ঐ ফিলিস্তিনীটাকে দেখে কারও ঘাবড়াবার দরকার নেই। আপনার এই গোলাম গিয়ে তার সংগে যুদ্ধ করবে।”
33 তালুত বললেন, “তুমি ঐ ফিলিস্তিনীটার সংগে কি করে যুদ্ধ করবে? তুমি তো মাত্র সেদিনকার ছেলে, আর ঐ ফিলিস্তিনীটা অল্প বয়স থেকেই যোদ্ধা।”
34-35 দাউদ তালুতকে বললেন, “আপনার এই গোলাম তার বাবার ভেড়ার পাল চরায়। যখনই কোন সিংহ বা ভল্লুক এসে পাল থেকে ভেড়া ধরে নিয়ে যেত তখনই আমি তার পিছনে পিছনে দৌড়ে গিয়ে তাকে মেরে তার মুখ থেকে ভেড়াটাকে রক্ষা করতাম। সে উঠে যখন আমাকে রুখে দাঁড়াত তখন আমি তার দাড়ি ধরে আঘাত করে তাকে মেরে ফেলতাম।