11 এর পর ইল্কানা রামায় তাঁর নিজের বাড়ীতে ফিরে গেলেন, কিন্তু শামুয়েল ইমাম আলীর অধীনে থেকে মাবুদের এবাদত-কাজ করতে লাগলেন।
12 আলীর ছেলেরা ছিল ভীষণ দুষ্ট। মাবুদের প্রতি তাদের কোন মনোযোগ ছিল না।
13 ইমাম হিসাবে লোকদের সংগে তাদের ব্যবহার ছিল এই রকম: কোন লোকের পশু-কোরবানীর গোশ্ত যখন সিদ্ধ হতে থাকত তখন ইমামের চাকর তিন কাঁটাযুক্ত একটা বড় চামচ নিয়ে আসত।
14 সেটা দিয়ে সে হাঁড়িতে কিংবা গামলাতে কিংবা কড়াইতে কিংবা পাত্রে খোঁচা মারত এবং সেই কাঁটাতে যে গোশ্ত উঠে আসত তা সবই ইমাম নিজের জন্য নিয়ে যেত। বনি-ইসরাইলদের যত লোক শীলোতে আসত তাদের প্রতি তারা এই রকম ব্যবহারই করত।
15 তা ছাড়া, চর্বি আগুনে দেবার আগেই ইমামের চাকর এসে যে লোকটি পশু-কোরবানী দিচ্ছে তাকে বলত, “আগুনে ঝল্সাবার জন্য ইমামকে গোশ্ত দাও। তিনি তোমার কাছ থেকে সিদ্ধ করা গোশ্ত নেবেন না, কাঁচা গোশ্তই নেবেন।”
16 সেই লোকটি যদি বলত, “প্রথমে চর্বি পোড়াতে হবে, তারপর তুমি তোমার ইচ্ছামত গোশ্ত নিয়ে যেয়ো,” তবে সে বলত, “না, এখনই তা দিতে হবে; না দিলে আমি জোর করে নিয়ে যাব।”
17 মাবুদের চোখে সেই যুবক ইমামদের গুনাহ্ ভীষণ হয়ে দেখা দিল, কারণ তারা মাবুদের উদ্দেশে এই সব কোরবানীর জিনিসগুলো তুচ্ছ করত।