22 কিন্তু যদি ছেলেটিকে বলি, ‘তোমার ঐদিকে তীরগুলো রয়েছে,’ তাহলে তুমি চলে যেয়ো, বুঝবে মাবুদই তোমাকে চলে যেতে বলছেন।
23 মনে রেখো, তোমার ও আমার মধ্যে এই যে চুক্তি হল মাবুদই তার চিরকালের সাক্ষী হয়ে রইলেন।”
24-25 এর পর দাউদ মাঠে গিয়ে লুকিয়ে রইলেন। এদিকে অমাবস্যার উৎসব উপস্থিত হলে বাদশাহ্ অন্যান্য বারের মত দেয়ালের পাশে নিজের আসনে খেতে বসলেন। যোনাথন উঠে দাঁড়ালেন যেন অবনের গিয়ে তালুতের পাশে বসতে পারেন। দাউদের আসনটা কিন্তু খালি রইল।
26 তালুত সেই দিন কিছুই বললেন না, কারণ তিনি ভাবলেন, হয়তো এমন কিছু হয়ে গেছে যাতে দাউদ নাপাক হয়েছে; নিশ্চয়ই সে পাক-সাফ অবস্থায় নেই।
27 পরের দিন, অর্থাৎ অমাবস্যা-উৎসবের দ্বিতীয় দিনেও দাউদের আসনটা খালি পড়ে রইল। তখন তালুত তাঁর ছেলে যোনাথনকে জিজ্ঞাসা করলেন, “ইয়াসির ছেলে খেতে আসে নি কেন? কালও আসে নি, আজও আসে নি।”
28 যোনাথন জবাবে বললেন, “দাউদ বেথেলহেমে যাবার অনুমতি চেয়ে আমাকে খুব মিনতি করেছিল।
29 সে আমাকে বলেছিল, ‘দয়া করে আমাকে যেতে দাও; আমাদের বংশের লোকেরা গ্রামে একটা কোরবানী দিচ্ছে এবং আমার ভাই আমাকে সেখানে উপস্থিত থাকতে হুকুম দিয়েছেন। যদি আমার প্রতি তোমার মনে একটু দয়া থাকে তবে আমাকে গিয়ে আমার ভাইদের দেখে আসবার অনুমতি দাও।’ সেইজন্যই সে মহারাজার ভোজে আসে নি।”