9 ইদোমীয় দোয়েগ সেই সময় তালুতের কর্মচারীদের পাশেই ছিল। সে বলল, “আমি ইয়াসির ছেলেকে নোব গ্রামে অহীটূবের ছেলে অহীমেলকের কাছে যেতে দেখেছি।
10 তার সম্বন্ধে মাবুদের ইচ্ছা কি অহীমেলক তা মাবুদের কাছে জিজ্ঞাসা করেছিলেন। তিনি তাকে খাবার-দাবার দিয়েছেন আর ফিলিস্তিনী জালুতের তলোয়ারটাও দিয়েছেন।”
11 এই কথা শুনে বাদশাহ্ তালুত অহীটূবের ছেলে ইমাম অহীমেলককে ও তাঁর পিতার বংশের লোকদের, অর্থাৎ নোবের সমস্ত ইমামদের ডেকে আনবার জন্য লোক পাঠালেন। তাঁরা সবাই বাদশাহ্র কাছে আসলেন।
12 তখন তালুত বললেন, “শোন, অহীটূবের ছেলে।”তিনি বললেন, “বলুন, মহারাজ।”
13 তালুত তাঁকে বললেন, “তুমি ও ইয়াসির ছেলে কেন আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছ? সে যাতে আজ আমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে পারে এবং ওৎ পেতে বসে থাকতে পারে সেইজন্য তুমি তাকে রুটি দিয়েছ, তলোয়ার দিয়েছ আর তার জন্য আল্লাহ্র ইচ্ছা কি তা জিজ্ঞাসা করেছ।”
14 এর জবাবে অহীমেলক বাদশাহ্কে বললেন, “মহারাজ, আপনার সমস্ত কর্মচারীদের মধ্যে আপনার জামাই দাউদের মত বিশ্বস্ত কে? তিনি আপনার দেহরক্ষী সৈন্যদের নেতা এবং আপনার পরিবারের মধ্যে একজন সম্মানিত লোক।
15 আমি কি সেই দিনই প্রথম বার তাঁর সম্বন্ধে আল্লাহ্র ইচ্ছা কি তা জিজ্ঞাসা করেছি? কখনও না। মহারাজ, আপনার এই গোলামকে কিংবা তার পিতার বংশের লোকদের কাউকে দোষ দেবেন না। এই সব ব্যাপার সম্বন্ধে আপনার এই গোলাম কিছুই জানে না।”