20 অবীগল যখন তাঁর গাধায় চড়ে পাহাড়ের ঢাল বেয়ে নেমে যাচ্ছিলেন তখন দাউদও তাঁর লোকদের নিয়ে আর একটা ঢাল বেয়ে তাঁর দিকেই নেমে আসছিলেন। তাতে অবীগল তাঁদের সামনে গিয়ে পড়লেন।
21 এর কিছু আগে দাউদ বলছিলেন, “মিথ্যাই আমি এই লোকটার সব কিছু সেই মরুভূমিতে পাহারা দিয়ে মরেছি যাতে তার কোন কিছু চুরি না হয়। আমি তার উপকার করেছি কিন্তু সে তার বদলে আমার অপকার করেছে।
22 আল্লাহ্ যেমন দাউদের শত্রুদের নিশ্চয়ই ভীষণভাবে শাস্তি দেবেন তেমনি আমিও নিশ্চয়ই কাল সকাল পর্যন্ত নাবলের বাড়ীর একটি পুরুষ লোককেও বাঁচিয়ে রাখব না।”
23 অবীগল দাউদকে দেখে তাড়াতাড়ি করে তাঁর গাধার পিঠ থেকে নামলেন এবং দাউদের সামনে মাটিতে উবুড় হয়ে তাঁকে সালাম জানালেন।
24 তারপর তিনি দাউদের পায়ের উপর পড়ে তাঁকে বললেন, “হে হুজুর, সব দোষই আমার। দয়া করে আপনার বাঁদীকে দু’টা কথা বলতে দিন এবং তার কথা আপনি শুনুন।
25 হুজুর যেন সেই জঘন্য লোকের, অর্থাৎ নাবলের কথা না ধরেন। তার নামও যেমন সেও তেমন। তার নামের অর্থ একগুঁয়ে, আর তার মধ্যে রয়েছে শুধু একগুঁয়েমী। হুজুর যে সব লোক পাঠিয়েছিলেন তাদের সংগে আপনার এই বাঁদীর দেখা হয় নি।
26 “হে হুজুর, আল্লাহ্র কসম ও আপনার প্রাণের কসম যে, আপনার শত্রুদের এবং যারা আপনার ক্ষতি করতে চায় তাদের দশা নাবলের মত হবে, কারণ মাবুদ আপনাকে রক্তপাত করতে দেন নি এবং নিজের হাতে প্রতিশোধ নিতে দেন নি।