35 এর পর দাউদ তাঁর জন্য আনা সমস্ত জিনিস অবীগলের হাত থেকে গ্রহণ করলেন আর বললেন, “তুমি এবার শান্তিতে বাড়ী ফিরে যাও। আমি তোমার সব কথা শুনেছি এবং তোমার অনুরোধ মেনে নিয়েছি।”
36 অবীগল যখন নাবলের কাছে ফিরে গেলেন তখন রাজবাড়ীতে যেমন চলে সেই রকম একটা মেজবানী তার বাড়ীতে চলছিল। নাবল মদ খেয়ে খুশী হয়ে উঠল এবং পরে ভীষণ মাতাল হয়ে পড়ল। সেইজন্য অবীগল সকাল হওয়ার আগে তাকে কিছুই বললেন না।
37 সকালবেলায় যখন নাবলের নেশা কেটে গেল তখন তার স্ত্রী তাকে সব কথা জানালেন। এতে নাবলের অন্তর যেন মরে গেল আর সে পাথরের মত হয়ে গেল।
38 এর প্রায় দশ দিন পরে মাবুদের শাস্তি নাবলের উপর নেমে আসলে পর সে মারা গেল।
39 নাবলের মৃত্যুর খবর পেয়ে দাউদ বললেন, “আলহামদুলিল্লাহ্। তিনি নাবলের বিরুদ্ধে আমার পক্ষে দাঁড়িয়েছেন, কারণ নাবল আমাকে অপমান করেছিল। অন্যায় করা থেকে তিনি আমাকে রক্ষা করেছেন, আর নাবলের অন্যায়কে নাবলের উপরেই ফিরিয়ে দিয়েছেন।”পরে দাউদ অবীগলকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে তাঁর কাছে লোক পাঠিয়ে দিলেন।
40 দাউদের লোকেরা কর্মিলে অবীগলের কাছে গিয়ে বলল, “দাউদ আপনাকে বিয়ে করতে চান, সেইজন্য তিনি আপনার কাছে আমাদের পাঠিয়েছেন।”
41 এই কথা শুনে অবীগল মাটিতে উবুড় হয়ে পড়ে দাউদের উদ্দেশে বললেন, “আমি আপনার বাঁদী; আপনার গোলামদের সেবা করবার ও পা ধোয়াবার জন্য আমি প্রস্তুত আছি।”