17 তিনিই সব কিছুর আগে ছিলেন এবং তাঁরই মধ্য দিয়ে সব কিছু টিকে আছে।
18 এছাড়া তিনিই তাঁর শরীরের, অর্থাৎ জামাতের মাথা। তিনিই প্রথম আর তিনিই মৃত্যু থেকে প্রথম জীবিত হয়েছিলেন, যেন সব কিছুতে তিনিই প্রধান হতে পারেন।
19 আল্লাহ্ চেয়েছিলেন যেন তাঁর সব পূর্ণতা মসীহের মধ্যেই থাকে।
20 তা ছাড়া দুনিয়াতে হোক বা বেহেশতে হোক, মসীহের মধ্য দিয়ে তাঁর নিজের সংগে সব কিছুর মিলনও তিনি চেয়েছিলেন। মসীহ্ ক্রুশের উপর তাঁর রক্ত দান করে শান্তি এনেছিলেন বলেই এই মিলন হতে পেরেছে।
21 এক সময় তোমরা আল্লাহ্র কাছ থেকে দূরে ছিলে এবং তাঁর বিরুদ্ধে তোমাদের মনে শত্রুভাব ছিল। তোমাদের খারাপ কাজের মধ্যে তা প্রকাশ পেয়েছে।
22 কিন্তু মসীহের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তাঁর শরীরের দ্বারা আল্লাহ্ নিজের সংগে এখন তোমাদের মিলিত করেছেন, যেন তিনি তোমাদের পবিত্র, নিখুঁত ও নির্দোষ অবস্থায় নিজের সামনে উপস্থিত করতে পারেন।
23 অবশ্য এর জন্য মসীহের বিষয়ে সুসংবাদ থেকে যে নিশ্চিত আশা তোমরা পেয়েছ তা থেকে দূরে সরে না গিয়ে তোমাদের ঈমানে স্থির থাকতে হবে। সেই সুসংবাদ সারা দুনিয়াতে তবলিগ করা হয়েছে এবং তোমরা তা শুনেছ। আমি পৌল এই সুসংবাদের তবলিগকারী হয়েছি।