11 এছাড়া তোমরা মসীহের সংগে যুক্ত হয়েছ বলে তোমাদের খৎনাও করানো হয়েছে। এই খৎনা কোন মানুষের হাতে করানো হয় নি, মসীহ্ নিজেই তা করেছেন; অর্থাৎ শরীরের উপর গুনাহ্-স্বভাবের যে শক্তি ছিল সেই শক্তি থেকে তিনি তোমাদের মুক্ত করেছেন।
12 তরিকাবন্দীর মধ্য দিয়ে মসীহের সংগে তোমাদের দাফন করা হয়েছে; শুধু তা-ই নয়, যিনি মৃত্যু থেকে মসীহ্কে জীবিত করে তুলেছেন সেই আল্লাহ্র শক্তির উপর ঈমানের মধ্য দিয়ে তোমাদের মসীহের সংগে জীবিত করে তোলাও হয়েছে।
13 তোমরা তো গুনাহের দরুন এবং খৎনা-না-করানোর দরুন মৃত ছিলে, কিন্তু আল্লাহ্ তোমাদের মসীহের সংগে জীবিত করেছেন। তিনি আমাদের সব গুনাহ্ মাফ করেছেন,
14 আর আমাদের বিরুদ্ধে যে দলিল ছিল তার সমস্ত দাবি-দাওয়া সুদ্ধ তা বাতিল করে দিয়েছেন। সেই দলিল তিনি ক্রুশে পেরেক দিয়ে গেঁথে নাকচ করে ফেলেছেন।
15 তিনি আসমানের সমস্ত খারাপ শাসনকর্তা ও ক্ষমতার অধিকারীদের ক্ষমতা নষ্ট করেছেন। আর এইভাবে তিনি মসীহের ক্রুশের মধ্য দিয়ে তাদের উপর জয়লাভ করেছেন এবং সকলের সামনে তাদের অসম্মানিত করেছেন।
16 সেইজন্য খাওয়া-দাওয়া বা কোন ঈদ কিংবা অমাবস্যা বা বিশ্রামবার নিয়ে তোমাদের দোষ দেবার অধিকার কারও নেই।
17 এগুলো তো ছিল ভবিষ্যতে যা হবে তার ছায়া, কিন্তু যা আসল তা মসীহের মধ্যেই আছে।