2 তারা যেন কারও নিন্দা না করে বা ঝগড়াঝাঁটি না করে, বরং তারা যেন শান্ত স্বভাবের হয় এবং সকলের সংগে খুব নম্র ব্যবহার করে।
3 আমরাও আগে বুদ্ধিহীন ও অবাধ্য ছিলাম, ভুল পথে চলতাম, আর সুখভোগ ও নানা রকম কামনা-বাসনার গোলাম ছিলাম। আমরা অন্যের প্রতি হিংসা করতাম এবং অনিষ্ট করবার চিন্তায় জীবন কাটাতাম। নিজেরা ঘৃণার যোগ্য হলেও আমরা একে অন্যকে ঘৃণা করতাম।
4 কিন্তু যখন আমাদের নাজাতদাতা আল্লাহ্র রহমত ও মহব্বত প্রকাশিত হল
5 তখন তিনি আমাদের নাজাত দিলেন। কোন সৎ কাজের জন্য তিনি আমাদের নাজাত দেন নি, তাঁর মমতার জন্যই তা দিলেন। পাক-রূহের দ্বারা নতুন জন্ম দান করে ও নতুন ভাবে সৃষ্টি করে তিনি আমাদের দিল ধুয়ে পরিষ্কার করলেন, আর এইভাবেই তিনি আমাদের নাজাত দিলেন।
6 আমাদের নাজাতদাতা ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে তিনি খোলা হাতে পাক-রূহ্কে আমাদের দিলেন,
7 যেন আমরা অনন্ত জীবনের আশ্বাস পেয়ে আল্লাহ্র সব কিছুর অধিকারী হই। এটা সম্ভব হয়েছে, কারণ আল্লাহ্র রহমতের মধ্য দিয়ে আমাদের ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়েছে।
8 এই কথা বিশ্বাসযোগ্য। আমি চাই, তুমি এই সব বিষয়ের উপর জোর দাও, যাতে আল্লাহ্র উপরে যারা ঈমান এনেছে তারা অন্যদের উপকার করবার কাজে নিজেদের ব্যস্ত রাখবার দিকে মন দেয়। মানুষের পক্ষে এই সব ভাল এবং উপকারী।