5 তখন তিনি আমাদের নাজাত দিলেন। কোন সৎ কাজের জন্য তিনি আমাদের নাজাত দেন নি, তাঁর মমতার জন্যই তা দিলেন। পাক-রূহের দ্বারা নতুন জন্ম দান করে ও নতুন ভাবে সৃষ্টি করে তিনি আমাদের দিল ধুয়ে পরিষ্কার করলেন, আর এইভাবেই তিনি আমাদের নাজাত দিলেন।
6 আমাদের নাজাতদাতা ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে তিনি খোলা হাতে পাক-রূহ্কে আমাদের দিলেন,
7 যেন আমরা অনন্ত জীবনের আশ্বাস পেয়ে আল্লাহ্র সব কিছুর অধিকারী হই। এটা সম্ভব হয়েছে, কারণ আল্লাহ্র রহমতের মধ্য দিয়ে আমাদের ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়েছে।
8 এই কথা বিশ্বাসযোগ্য। আমি চাই, তুমি এই সব বিষয়ের উপর জোর দাও, যাতে আল্লাহ্র উপরে যারা ঈমান এনেছে তারা অন্যদের উপকার করবার কাজে নিজেদের ব্যস্ত রাখবার দিকে মন দেয়। মানুষের পক্ষে এই সব ভাল এবং উপকারী।
9 মূর্খের মত তর্কাতর্কি, বংশ-তালিকা, ঝগড়া-বিবাদ ও শরীয়ত নিয়ে কথা কাটাকাটি থেকে তুমি দূরে থাক, কারণ এগুলো করে কোন লাভ নেই; এ সবই অর্থহীন।
10 যে লোক ভুল শিক্ষা দিয়ে দলাদলির সৃষ্টি করে তাকে প্রথমে একবার, পরে আর একবার সাবধান কোরো। এতে কাজ না হলে তার সংগে মেলামেশা একেবারেই বন্ধ করে দাও।
11 তুমি তো জান যে, এই রকম লোকের মনের চিন্তা খারাপ। সে গুনাহ্গার; সে নিজেকে নিজেই দোষী বলে প্রমাণ করে।