13-14 ভাইয়েরা, আমি যে সেটা ধরতে পেরেছি তা মনে করি না। তবে একটা কাজ আমি করছি- পিছনের সমস্ত কিছু ভুলে গিয়ে সামনের দিকে ঝুঁকে সব শক্তি দিয়ে আমি শেষ সীমার দিকে ছুটে চলেছি। এতে যেন মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে আল্লাহ্র বেহেশতমুখী ডাকের মধ্যে যে পুরস্কার রয়েছে তা আমি পাই।
15 এইজন্য আমরা যারা পূর্ণতার দিকে অনেকটা এগিয়ে গেছি আমাদের সেই একই রকম মনোভাব থাকা উচিত। আর যদি কোন বিষয়ে তোমাদের অন্য রকম মনোভাব থাকে তবে আল্লাহ্ তোমাদের তাও দেখিয়ে দেবেন।
16 যাহোক, আমরা পূর্ণতার দিকে যতদূর এগিয়ে গেছি সেই অনুসারেই আমাদের চলা উচিত।
17 ভাইয়েরা, তোমরা সবাই আমার মত করে চল, আর যারা এইভাবে চলাফেরা করে তাদের চিনে রাখ। কিভাবে চলতে হয় তা আমরা তোমাদের দেখিয়েছি।
18 আমি তোমাদের বারবারই বলেছি আর এখন চোখের পানির সংগে আবার বলছি যে, এমন অনেকে আছে যারা মসীহের ক্রুশের শত্রুর মত চলাফেরা করছে।
19 তাদের ভাগ্যে আছে ধ্বংস; পেটই তাঁদের আল্লাহ্; যা লজ্জার বিষয় তা-ই নিয়ে তারা গর্ব করে; আর কেবল জাগতিক ব্যাপারেই তাদের মন পড়ে আছে।
20 কিন্তু আমাদের আসল বাসস্থান তো বেহেশত; সেখান থেকে আমাদের নাজাতদাতা হযরত ঈসা মসীহের আসবার জন্য আমরা আগ্রহের সংগে অপেক্ষা করছি।