4 তুমি যে কাঁদছিলে সেই কথা মনে করে তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছা হচ্ছে, যেন আমার মন আনন্দে ভরে ওঠে।
5 তোমার দিলে যে সত্যিকারের ঈমান আছে সেই কথাও আমার মনে আছে। এই ঈমান আগে তোমার নানী লোয়ীর ও তোমার মা উনীকীর দিলে ছিল, আর আমি নিশ্চয় জানি, এই ঈমান তোমার দিলেও আছে।
6 এইজন্য আমি তোমাকে আবার এই কথা বলতে চাই- তোমার উপর আমার হাত রাখবার মধ্য দিয়ে আল্লাহ্ তোমাকে যে বিশেষ দান দিয়েছেন তা আবার জাগিয়ে তোলো।
7 আল্লাহ্ আমাদের ভয়ের মনোভাব দেন নি; তিনি আমাদের এমন মনোভাব দিয়েছেন যার মধ্যে শক্তি, মহব্বত ও নিজেকে দমনে রাখবার ক্ষমতা রয়েছে।
8 সেইজন্য আমাদের প্রভুর বিষয়ে সাক্ষ্য দিতে লজ্জা বোধ কোরো না, আর তাঁর জন্য বন্দী যে আমি, আমাকে নিয়েও লজ্জা বোধ কোরো না। তার বদলে আল্লাহ্ তোমাকে যে শক্তি দিয়েছেন সেই শক্তি অনুসারে তাঁর সুসংবাদ তবলিগের জন্য আমার সংগে কষ্টভোগ কর।
9 আল্লাহ্ আমাদের নাজাত করেছেন এবং পবিত্রভাবে জীবন কাটাবার জন্য ডেকেছেন। আমাদের কোন কাজের জন্য তিনি তা করেন নি, বরং তাঁর উদ্দেশ্য এবং রহমতের জন্যই করেছেন। দুনিয়া সৃষ্ট হবার আগে মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে তিনি তাঁর রহমত আমাদের দান করেছিলেন,
10 কিন্তু এখন আমাদের নাজাতদাতা মসীহ্ ঈসার এই দুনিয়াতে আসবার মধ্য দিয়ে তিনি সেই রহমত প্রকাশ করেছেন। মসীহ্ মৃত্যুকে ধ্বংস করেছেন এবং সুসংবাদের মধ্য দিয়ে ধ্বংসহীন জীবনের কথা প্রকাশ করেছেন।