25 যেমন তিনি হোসিয়ার কিতাবে বলেন, “যারা আমার লোক নয়, তাদেরকে আমি নিজের লোক বলে ডাকব এবং যে প্রিয়তমা ছিল না তাকে প্রিয়তমা বলে ডাকব।
26 আর যে স্থানে তাদেরকে বলা হয়েছিল, ‘তোমরা আমার লোক নও,’ সেই স্থানে তাদেরকে বলা হবে ‘জীবন্ত আল্লাহ্র সন্তান’।
27 আর ইশাইয়া ইসরাইলের বিষয়ে এই কথা উচ্চৈঃস্বরে বলেন, “ইসরাইলের সন্তানদের সংখ্যা যদি সমুদ্রের বালুকণার মতও হয়, তবুও তার অবশিষ্ট অংশই নাজাত পাবে;
28 যেহেতু প্রভু দুনিয়ার উপর তাঁর বিচার দ্রুত সাধন করবেন এবং তা সমপূর্ণভাবেই করবেন।”
29 আর যেমন ইশাইয়া আগে বলেছিলেন, “বাহিনীগণের প্রভু যদি আমাদের জন্য কিছু বংশধর অবশিষ্ট না রাখতেন, তবে আমরা সাদুম ও আমুরার মত হতাম।”
30 তবে আমরা কি বলবো? অ-ইহুদীরা, যারা ধার্মিকতার জন্য কঠোরভাবে চেষ্ট করতো না, তারা ধার্মিকতা লাভ করেছে, ঈমানের মধ্য দিয়ে ধার্মিকতা লাভ করেছে;
31 কিন্তু ইসরাইল ধার্মিকতার শরীয়তের জন্য কঠোরভাবে চেষ্টা করেও সেই শরীয়ত পর্যন্ত পৌঁছায় নি।