18 হে গোলামেরা, তোমরা সমপূর্ণ ভয়ের সঙ্গে নিজ নিজ মালিকদের বশীভূত হও; কেবল সজ্জন ও শান্ত মালিকদের নয়, কিন্তু কুটিল মালিকদেরও বশীভূত হও।
19 কেননা কেউ যদি আল্লাহ্র উদ্দেশে বিবেক অনুযায়ী অন্যায় ভোগ করে দুঃখ সহ্য করে, তবে তা-ই সাধুবাদের বিষয়।
20 বস্তুত গুনাহ্ করে মার খেয়ে যদি তোমরা সহ্য কর, তবে তাতে প্রশংসা করার কি আছে? কিন্তু সদাচরণ করে দুঃখভোগ করলে যদি সহ্য কর, তবে তা-ই হবে আল্লাহ্র কাছে সাধুবাদের বিষয়।
21 কারণ তোমরা এরই জন্য আহ্বান পেয়েছ; কেননা মসীহ্ও তোমাদের জন্য দুঃখভোগ করলেন, এই বিষয়ে তোমাদের জন্য একটি আদর্শ রেখে গেছেন, যেন তোমরা তাঁর পদচিহ্ন অনুসরণ কর;
22 “তিনি গুনাহ্ করেন নি,তার মুখে কোন ছলও পাওয়া যায় নি”।
23 তিনি অপমানিত হলে প্রতিউত্তরে অপমান করতেন না; দুঃখভোগের সময় প্রতিশোধ নেবার ভয়ও দেখান নি, কিন্তু যিনি ন্যায় অনুসারে বিচার করেন, তাঁর উপর আস্থা রাখতেন।
24 তিনি নিজের দেহে আমাদের সমস্ত গুনাহ্ ক্রুশের উপরে বহন করলেন, যেন আমরা গুনাহ্র পক্ষে মৃত্যুবরণ করে ধার্মিকতার পক্ষে জীবিত হই; তাঁরই ক্ষত দ্বারা তোমরা সুস্থতা লাভ করেছ।