29 আপনারা যে পর্যন্ত না এগুলো যিরূশালেমে সদাপ্রভুর ঘরের ভাণ্ডার-ঘরে প্রধান পুরোহিতদের, লেবীয়দের এবং ইস্রায়েলের বংশ-নেতাদের সামনে ওজন করে দেন সেই পর্যন্ত তা সাবধানে রক্ষা করবেন।”
30 এর পর পুরোহিতেরা ও লেবীয়েরা যিরূশালেমে আমাদের ঈশ্বরের ঘরে নিয়ে যাবার জন্য ওজন করা সোনা, রূপা এবং পাত্র গ্রহণ করলেন।
31 প্রথম মাসের বারো দিনের দিন আমরা যিরূশালেমে যাবার জন্য অহবা খালের কাছ থেকে যাত্রা করলাম। আমাদের ঈশ্বরের হাত আমাদের উপরে ছিল এবং তিনি পথের মধ্যে শত্রু ও ডাকাতের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করলেন।
32 এইভাবে আমরা যিরূশালেমে পৌঁছে তিন দিন সেখানে বিশ্রাম নিলাম।
33 তারপর চতুর্থ দিনের দিন আমরা আমাদের ঈশ্বরের ঘরের মধ্যে সেই সোনা, রূপা ও পাত্রগুলো ওজন করে পুরোহিত ঊরিয়ের ছেলে মরেমোতের হাতে দিলাম। মরেমোতের সংগে ছিলেন পীনহসের বংশধর ইলীয়াসর এবং তাঁদের সংগে ছিলেন যেশূয়ের ছেলে যোষাবদ ও বিন্নুয়ির ছেলে নোয়দিয়। এঁরা দু’জনেই ছিলেন লেবীয়।
34 সমস্ত জিনিসই গুণে আর ওজন করে দেওয়া হল এবং সেই সময় সেগুলোর সংখ্যা আর ওজন লিখে রাখা হল।
35 বন্দীদশা থেকে ফিরে আসা লোকেরা ইস্রায়েলের ঈশ্বরের উদ্দেশে পোড়ানো-উৎসর্গের অনুষ্ঠান করল। তারা গোটা ইস্রায়েল জাতির জন্য বারোটা ষাঁড়, ছিয়ানব্বইটা ভেড়া, সাতাত্তরটা ভেড়ার বাচ্চা এবং পাপ-উৎসর্গের জন্য বারোটা ছাগল দিল। এই সবই সদাপ্রভুর উদ্দেশে পোড়ানো-উৎসর্গ হিসাবে দেওয়া হল।