11 “যদি সে দু’টা ঘুঘু বা দু’টা কবুতর আনতে না পারে, তবে পাপ-উৎসর্গের জন্য তাকে এক কেজি আটশো গ্রাম মিহি ময়দা আনতে হবে। এটা পাপ-উৎসর্গ বলে সে তার উপর তেলও ঢালবে না বা লোবানও রাখবে না।
12 সেই ময়দা সে পুরোহিতের কাছে নিয়ে যাবে। পুরো উৎসর্গের বদলে পুরোহিত তা থেকে এক মুঠো ময়দা তুলে নিয়ে বেদীতে সদাপ্রভুর উদ্দেশে আগুনে-করা উৎসর্গের জিনিসের উপর পুড়িয়ে ফেলবে; এটা একটা পাপ-উৎসর্গ।
13 সে যে অন্যায় করেছে পুরোহিত এইভাবে তা ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে আর তাতে তাকে ক্ষমা করা হবে। এই উৎসর্গের জিনিসের বাদবাকী অংশ শস্য-উৎসর্গের জিনিসের মতই পুরোহিতের পাওনা হবে।”
14 এর পর সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
15 “মনে অন্যায়ের ইচ্ছা না রেখে যদি কেউ সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে আলাদা করে রাখা জিনিসের ব্যাপারে তাঁর আদেশ অমান্য করে, তবে তার অন্যায়ের জরিমানা হিসাবে সদাপ্রভুর কাছে তাকে একটা খুঁতহীন পুরুষ ভেড়া আনতে হবে। এটা একটা দোষ-উৎসর্গ। তা ছাড়া ধর্মীয় শেখেল অনুসারে যতটা রূপা তুমি ভেড়াটার দাম ঠিক করে দেবে সেই পরিমাণ রূপা তাকে ক্ষতিপূরণ হিসাবে দিতে হবে।
16 সেই পবিত্র জিনিসের ব্যাপারে সে অন্যায় করেছে বলে তাকে এই ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এছাড়া ভেড়াটার দামের সংগে আরও পাঁচ ভাগের এক ভাগ দাম তাকে পুরোহিতের হাতে দিতে হবে। পুরোহিত সেই ভেড়াটা নিয়ে দোষ-উৎসর্গ হিসাবে তা উৎসর্গ করে তার অন্যায় ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে আর তাতে তাকে ক্ষমা করা হবে।
17 “যদি কেউ না জেনে সদাপ্রভুর নিষেধ করা কোন কিছু করে অন্যায় করে ফেলে তবে সে দোষী হবে এবং সেইজন্য তাকে দায়ী হতে হবে।