2 পোড়ানো-উৎসর্গের পশু কাটবার জায়গায় দোষ-উৎসর্গের পশুও কাটতে হবে এবং তার রক্ত বেদীর চারপাশের গায়ে ছিটিয়ে দিতে হবে।
3 এর সমস্ত চর্বিই উৎসর্গ করতে হবে, অর্থাৎ চর্বিভরা লেজ, পেটের ভিতরের অংশগুলোর উপরকার চর্বি,
4 বৃক্ক দু’টি ও তার সংগে জড়ানো কোমরের কাছের চর্বি এবং বৃক্কের সংগে বের করে আনা মেটের উপরের অংশ।
5 পুরোহিত সেগুলো নিয়ে সদাপ্রভুর উদ্দেশে আগুনে-করা উৎসর্গ হিসাবে বেদীর উপর তা পুড়িয়ে দেবে। এটা একটা দোষ-উৎসর্গ।
6 পুরোহিত-পরিবারের যে কোন পুরুষ লোক তা খেতে পারবে, কিন্তু তা খেতে হবে পবিত্র তাম্বু-ঘরের এলাকায়। এটা মহাপবিত্র জিনিস।
7 “পাপ-উৎসর্গ ও দোষ-উৎসর্গ একই নিয়মে করতে হবে। যে পুরোহিত এই দু’টা উৎসর্গের যে কোন একটার অনুষ্ঠান করে উৎসর্গকারীর পাপ ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে উৎসর্গের মাংস সেই পুরোহিতেরই পাওনা হবে।
8 পোড়ানো-উৎসর্গের অনুষ্ঠান যে পুরোহিত করবে সে তার নিজের জন্য সেই উৎসর্গের পশুর চামড়া রেখে দিতে পারবে।