4 সেখান থেকে অস্মোন বরাবর গিয়ে মিসর নামে যে শুকনা নদী আছে তার সংগে যুক্ত হয়ে ভূমধ্য সাগরে গিয়ে শেষ হল। এটাই হল তোমাদের দক্ষিণের সীমা।
5-6 পূর্ব দিকের সীমানা হল লবণ সমুদ্র বরাবর যর্দন নদীর মোহনা পর্যন্ত। যর্দন নদী যেখানে লবণ সমুদ্রে গিয়ে পড়েছে সেখানে যে উপসাগর রয়েছে সেখান থেকে উত্তর দিকের সীমারেখাটা শুরু হয়ে বৈৎ-হগ্লা পর্যন্ত গিয়ে বৈৎ-অরাবার উত্তর দিক হয়ে রূবেণের বংশধর বোহনের পাথর পর্যন্ত চলে গেল।
7 সেখান থেকে সীমারেখাটা আখোর উপত্যকা থেকে দবীর পর্যন্ত উঠে গেল এবং তা উত্তর দিকে উপত্যকার দক্ষিণে অদুম্মীমে উঠে যাওয়ার পথের উল্টাদিকে গিল্গল পর্যন্ত চলে গেল। গিল্গল থেকে ঐন্-শেমশের স্রোত পর্যন্ত গিয়ে সেটা ঐন্-রোগেলে বের হয়ে আসল।
8 সেখান থেকে সেটা যিবূশীয়দের শহরের, অর্থাৎ যিরূশালেমের দক্ষিণের ঢালু জায়গাটা বরাবর গিয়ে বেন-হিন্নোমের উপত্যকায় উঠে গেল। সেখান থেকে সীমারেখাটা রফায়ীম উপত্যকার উত্তর সীমার হিন্নোম উপত্যকার পশ্চিমে যে পাহাড় আছে সেখানে উঠে গেল।
9 সেই সীমারেখাটা তারপর পাহাড়ের উপর থেকে নিপ্তোহের ফোয়ারার দিকে চলে গেল। সেখান থেকে ইফ্রোণ পাহাড়ের গ্রামগুলোর কাছ দিয়ে বের হয়ে সেটা বালার দিকে, অর্থাৎ কিরিয়ৎ-যিয়ারীমের দিকে নেমে গেল।
10 বালা থেকে পশ্চিম দিকে ঘুরে সেটা সেয়ীর পাহাড়ে গেল; তারপর যিয়ারীম পাহাড়ের, অর্থাৎ কসালোনের উত্তর দিকের ঢালু জায়গা বরাবর গিয়ে সেটা বৈৎ-শেমশে নেমে তিম্না পর্যন্ত গেল।
11 তারপর সেই সীমারেখাটা ইক্রোণের উত্তর দিকের ঢালু জায়গায় গিয়ে শিক্করোণের দিকে ঘুরে সোজা বালা পাহাড়ে গেল এবং যব্নিয়েলে পৌঁছে ভূমধ্য সাগরে গিয়ে শেষ হল।