13 তবে ইস্রায়েলীয়েরা যখন শক্তিশালী হয়ে উঠল তখন তারা কনানীয়দের তাদের দাস হিসাবে কাজ করতে বাধ্য করেছিল। কিন্তু দেশ থেকে তাদের সবাইকে তারা তাড়িয়ে দিল না।
14 যোষেফ-গোষ্ঠীর লোকেরা গিয়ে যিহোশূয়কে বলল, “সম্পত্তি হিসাবে কেন আপনি আমাদের মাত্র একটা ভাগ দিয়েছেন? সদাপ্রভুর আশীর্বাদে আমাদের লোকসংখ্যা অনেক।”
15 উত্তরে যিহোশূয় বললেন, “লোকসংখ্যা যদি তোমাদের এতই বেশী এবং ইফ্রয়িমের পাহাড়ী এলাকাতে যদি তোমাদের না কুলায় তবে পরীষীয় ও রফায়ীয়দের দেশের বন-জংগল কেটে ফেলে নিজেদের জন্য জমি তৈরী করে নাও।”
16 যোষেফ-গোষ্ঠীর লোকেরা উত্তরে বলল, “পাহাড়ী এলাকার জায়গায় আমাদের কুলায় না এবং যে সব কনানীয়েরা সমভূমির বৈৎ-শান ও তার আশেপাশের গ্রামগুলোতে এবং যিষ্রিয়েল উপত্যকায় বাস করে তাদের সকলেরই লোহার রথ আছে।”
17 যিহোশূয় যোষেফের বংশধরদের, অর্থাৎ ইফ্রয়িম ও মনঃশি-গোষ্ঠীর লোকদের বললেন, “তোমাদের লোকও বেশী, শক্তিও বেশী। তোমরা কেবল একটা ভাগ পাবে না।
18 বন-জংগলে ভরা পাহাড়ী এলাকাটাও তোমরা পাবে। তোমাদের সেটা কেটে পরিষ্কার করে নিতে হবে। জংগল ও তার সংগেকার সব জমিজমা তোমাদের অধিকারে থাকবে। কনানীয়দের লোহার রথ থাকলেও এবং তারা শক্তিশালী হলেও তোমরা তাদের তাড়িয়ে দেবে।”