1 এর পর দায়ূদ নোব গ্রামে পুরোহিত অহীমেলকের কাছে গেলেন। অহীমেলক তখন ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বের হয়ে দায়ূদের সামনে আসলেন। তিনি দায়ূদকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি একা কেন? কেন আপনার সংগে আর কেউ নেই?”
2 উত্তরে দায়ূদ পুরোহিত অহীমেলককে বললেন, “রাজা আমাকে একটা কাজের ভার দিয়ে বলেছেন, তিনি যে কাজের হুকুম দিয়ে আমাকে পাঠিয়েছেন তার কিছুই যেন আর কেউ জানতে না পারে। সেইজন্য আমার লোকদের আমি একটা নির্দিষ্ট জায়গায় আমার জন্য অপেক্ষা করতে বলেছি।
3 আপনার কাছে কি আছে? পাঁচখানা রুটি আমাকে দিন, কিম্বা যা আছে তা-ই দিন।”
4 পুরোহিত উত্তরে দায়ূদকে বললেন, “আমার কাছে কোন সাধারণ রুটি নেই, তবে পবিত্র সম্মুখ-রুটি আছে। যদি আপনার লোকেরা কোন স্ত্রীলোকের কাছে না গিয়ে থাকে তবে তা খেতে পারবে।”
5 দায়ূদ বললেন, “আমাদের নিয়ম মত আমরা সত্যিই কোন স্ত্রীলোকের কাছে যাই নি। সৈন্যদের নিয়ে আমি যখন কোন সাধারণ কাজে বের হই তখনও আমার সৈন্যেরা শুচি থাকে। তবে আজ তারা কত না বেশী শুচি আছে।”
6 কাজেই পুরোহিত দায়ূদকে সেই পবিত্র রুটি দিলেন, কারণ সেই রুটি ছাড়া আর অন্য কোন রুটি তাঁর কাছে ছিল না। ঐ দিনই সেই রুটি সদাপ্রভুর সামনে থেকে সরিয়ে নিয়ে তার জায়গায় গরম রুটি রাখা হয়েছিল।
7 দোয়েগ নামে শৌলের একজন ইদোমীয় কর্মচারী সেই দিন সদাপ্রভুর উদ্দেশে কোন কাজে সেখানে আট্কে গিয়েছিল। সে ছিল শৌলের প্রধান রাখাল।