5 ভবিষ্যতের যে জগতের কথা আমরা বলছি, ঈশ্বর তা স্বর্গদূতদের অধীনে রাখেন নি।
6 পবিত্র শাস্ত্রের মধ্যে এক জায়গায় কোন একজন এই কথা বলে সাক্ষ্য দিয়েছেন:মানুষ এমন কি যে, তুমি তার বিষয় চিন্তা কর?মানুষের সন্তানই বা কি যে, তুমি তার দিকে মনোযোগ দাও?
7 তুমি মানুষকে স্বর্গদূতদের চেয়ে সামান্য নীচু করেছ।রাজমুকুট হিসাবে তুমি তাকে দান করেছ গৌরব ও সম্মান,
8 আর তার পায়ের তলায় রেখেছ সব কিছু।যখন ঈশ্বর সব কিছুই মানুষের অধীন করলেন তখন তিনি কোন কিছুই তা থেকে বাদ দিলেন না। অবশ্য সব কিছুই যে আমরা এখন মানুষের অধীনে দেখতে পাচ্ছি তা নয়,
9 কিন্তু যীশুকে তো আমরা দেখতে পাচ্ছি। তাঁকে স্বর্গদূতদের চেয়ে সামান্য নীচু করা হয়েছিল, যেন ঈশ্বরের দয়ায় প্রত্যেকটি মানুষের হয়ে তিনি নিজেই মরতে পারেন। তিনি কষ্টভোগ করে মরেছিলেন বলে জয়ের মালা হিসাবে গৌরব ও সম্মান তাঁকে দান করা হয়েছে।
10 সব কিছু ঈশ্বরের জন্যই এবং সব কিছু তাঁরই দ্বারা হয়েছে। সেইজন্য অনেক সন্তানকে তাঁর মহিমার ভাগী করবার উদ্দেশ্যে উদ্ধারের ভিত্তি যীশুকে কষ্টভোগের মধ্য দিয়ে পূর্ণ করে তোলা ঈশ্বরের পক্ষে ঠিক কাজই হয়েছে।
11 যিনি লোকদের পবিত্র করেন সেই যীশু নিজে এবং যাদের তিনি পবিত্র করেন সেই লোকেরা সকলেই ঈশ্বরের পরিবারের লোক। এইজন্য যীশু সেই লোকদের ভাই বলে ডাকতে লজ্জা পান না।