20 কারণ ঈশ্বর আমাদের কাছ থেকে যে সৎ জীবন আশা করেন তা রাগের মধ্য দিয়ে আসে না।
21 এইজন্য সব রকম অপবিত্রতা এবং যে সব মন্দতা এখনও তোমাদের জীবনে রয়েছে তা দূর কর। ঈশ্বরের বাক্যের বীজ যা তোমাদের অন্তরের মধ্যে বোনা হয়েছে তা নম্রভাবে গ্রহণ কর। পাপ থেকে তোমাদের উদ্ধার করবার ক্ষমতা এই বাক্যেরই আছে।
22 কেবল ঈশ্বরের বাক্য শুনলেই চলবে না, সেইমত কাজও করতে হবে। যদি তোমরা কেবল ঈশ্বরের বাক্য শোন কিন্তু সেইমত কাজ না কর তবে তোমরা নিজেদের ঠকাচ্ছ।
23-24 যে কেবল সেই বাক্য শোনে কিন্তু সেইমত কাজ না করে সে এমন লোকের মত, যে আয়নাতে নিজের চেহারা দেখে চলে যায় আর তখনই তা ভুলে যায়।
25 কিন্তু যে পরিপূর্ণ আইন মানুষকে স্বাধীনতা দান করে তার দিকে যে ভাল করে চেয়ে দেখে এবং মনোযোগ দেয়, সে সেই আইনের কথা শুনেই ভুলে যায় না বরং সেইমত কাজও করে। ফলে সে তার সব কাজে আশীর্বাদ পায়।
26 কেউ যদি নিজেকে ধার্মিক মনে করে অথচ নিজের জিভ্কে না সামলায় সে নিজেকে ঠকায়। তার ধর্মকর্ম মিথ্যা।
27 বিধবা ও অনাথদের দুঃখ-কষ্টের সময়ে তাদের দেখাশোনা করা আর জগতের সব নোংরামি থেকে নিজেকে পরিষ্কার রাখাই হল পিতা ঈশ্বরের চোখে খাঁটি ও সত্য ধর্ম।