2 সব দিকেই যথেষ্ট লাভ হয়েছে। প্রথমতঃ ঈশ্বর তাঁর বাক্য যিহূদীদেরই দিয়েছিলেন।
3 অবশ্য তাদের মধ্যে কিছু লোক অবিশ্বস্ত হয়েছে, কিন্তু তাতে কি? তারা অবিশ্বস্ত হয়েছে বলে কি ঈশ্বরও অবিশ্বস্ত হবেন?
4 নিশ্চয় না। সব মানুষ মিথ্যাবাদী হলেও ঈশ্বর সব সময় সত্যবাদী। পবিত্র শাস্ত্রে লেখা আছে, “কাজেই তোমার রায় ঠিক, তোমার বিচার নিখুঁত।”
5 কিন্তু আমাদের অন্যায় কাজ থেকে আরও স্পষ্টভাবে বুঝা যায় যে, ঈশ্বর সব সময় ন্যায় কাজ করেন। তাহলে আমরা কি বলব যে, তিনি যখন আমাদের শাস্তি দেন তখন অন্যায় করেন? অবশ্য কথাটা আমি মানুষ হিসাবে বলছি, আসলে তিনি কখনও অন্যায় করেন না।
6 ঈশ্বর যদি অন্যায় করেন তবে তিনি কেমন করে মানুষের বিচার করবেন?
7 কেউ হয়তো বলবে, “আমার মিথ্যা কথা বলবার দরুন আরও ভালভাবে প্রকাশ পায় যে, ঈশ্বর সত্যবাদী। এতে যখন ঈশ্বর গৌরব লাভ করেন তখন পাপী বলে আমাকে দোষী করা হয় কেন?”
8 বেশ, তাহলে কি আমরা এই কথাই বলব, “চল, আমরা মন্দ কাজ করতে থাকি যাতে সেই মন্দের মধ্য দিয়ে ভাল আসতে পারে”? কোন কোন লোক আমাদের নিন্দা করে বলে যে, আমরা এই রকম কথাই বলে থাকি। তাদের পাওনা শাস্তি তারা পাবে।