17 ইসমাইল মোট একশো সাঁইত্রিশ বছর বেঁচে ছিলেন। তারপর তিনি ইন্তেকাল করে তাঁর পূর্বপুরুষদের কাছে চলে গেলেন।
18 হবীলা থেকে শূর পর্যন্ত যে জায়গাটা ছিল তাঁর বংশের লোকেরা সেখানে বাস করত। জায়গাটা ছিল মিসরের কাছে, আশেরিয়া যাবার পথে। তাদের ভাই ইসহাকের বংশধরদের দেশের কাছে তারা বাস করত।
19 এই হল ইব্রাহিমের ছেলে ইসহাকের জীবনের ইতিহাস। ইব্রাহিমের ছেলে ইসহাক।
20 ইসহাক চল্লিশ বছর বয়সে রেবেকাকে বিয়ে করেছিলেন। রেবেকা ছিলেন পদ্দন-ইরাম দেশের সিরীয় বথূয়েলের মেয়ে এবং সিরীয় লাবনের বোন।
21 ইসহাকের স্ত্রী বন্ধ্যা ছিলেন বলে ইসহাক তাঁর জন্য মাবুদের কাছে ভিক্ষা চাইলেন। মাবুদ তা কবুল করলেন এবং রেবেকা গর্ভবতী হলেন।
22 তাঁর গর্ভের মধ্যে যমজ সন্তান ছিল এবং তারা একে অন্যের সংগে ঠেলাঠেলি করতে লাগল। সেইজন্য রেবেকা বললেন, “আমার এই রকম হচ্ছে কেন?” এই বলে ব্যাপারটা কি, তা জানবার জন্য তিনি মাবুদের কাছে মুনাজাত করতে গেলেন।
23 মাবুদ তাঁকে বললেন,“তোমার গর্ভে দু’টি ভিন্ন জাতির শুরু হয়েছে,জন্ম থেকেই তারা দু’টি ভিন্ন বংশ হবে।একটির চেয়ে আর একটির শক্তি বেশী হবে,বড়টি তার ছোটটির গোলাম হবে।”