20 ইসহাক চল্লিশ বছর বয়সে রেবেকাকে বিয়ে করেছিলেন। রেবেকা ছিলেন পদ্দন-ইরাম দেশের সিরীয় বথূয়েলের মেয়ে এবং সিরীয় লাবনের বোন।
21 ইসহাকের স্ত্রী বন্ধ্যা ছিলেন বলে ইসহাক তাঁর জন্য মাবুদের কাছে ভিক্ষা চাইলেন। মাবুদ তা কবুল করলেন এবং রেবেকা গর্ভবতী হলেন।
22 তাঁর গর্ভের মধ্যে যমজ সন্তান ছিল এবং তারা একে অন্যের সংগে ঠেলাঠেলি করতে লাগল। সেইজন্য রেবেকা বললেন, “আমার এই রকম হচ্ছে কেন?” এই বলে ব্যাপারটা কি, তা জানবার জন্য তিনি মাবুদের কাছে মুনাজাত করতে গেলেন।
23 মাবুদ তাঁকে বললেন,“তোমার গর্ভে দু’টি ভিন্ন জাতির শুরু হয়েছে,জন্ম থেকেই তারা দু’টি ভিন্ন বংশ হবে।একটির চেয়ে আর একটির শক্তি বেশী হবে,বড়টি তার ছোটটির গোলাম হবে।”
24 সন্তান প্রসবের সময় দেখা গেল সত্যিই তাঁর গর্ভে যমজ সন্তান রয়েছে।
25 প্রথমে যে ছেলেটির জন্ম হল তার গায়ের রং ছিল লাল এবং তার শরীর পশমের কোর্তার মত লোমে ঢাকা। এইজন্য তার নাম রাখা হল ইস্ (যার মানে “লোমশ”)।
26 তারপর ইসের পায়ের গোড়ালি-ধরা অবস্থায় তার ভাইয়ের জন্ম হল। এইজন্য তার নাম রাখা হল ইয়াকুব (যার মানে “গোড়ালি-ধরা”)। ইসহাকের ষাট বছর বয়সে তাঁর স্ত্রীর গর্ভে এদের জন্ম হয়েছিল।