15 আমার চিৎকার আর হাঁকডাক শুনে সে তার কাপড়টা আমার কাছে ফেলে রেখেই বাইরে পালিয়ে গেছে।”
16 ইউসুফের মালিক বাড়ী ফিরে না আসা পর্যন্ত কাপড়টা সে তার কাছেই রেখে দিল।
17 পরে সে পোটীফরের কাছে এই কথা জানাতে গিয়ে বলল, “তুমি যে ইবরানী গোলামকে আমাদের কাছে এনেছ সে আমাকে অপমান করবার মতলবে আমার ঘরে ঢুকেছিল।
18 কিন্তু আমি চিৎকার ও হাঁকডাক করাতে সে আমার কাছে তার কাপড় ফেলে রেখেই বাইরে পালিয়ে গেছে।”
19 স্ত্রীর কথা শুনে ইউসুফের মালিক রেগে আগুন হয়ে গেলেন, কারণ তাঁর স্ত্রী বলেছিল, “এমনি ধরনের ব্যবহারই তোমার গোলাম আমার সংগে করেছে।”
20-21 তখন পোটীফর ইউসুফকে জেলখানায় দিলেন। সেই জায়গায় বাদশাহ্র বন্দীদের আটক করে রাখা হত। কিন্তু জেলখানার মধ্যেও মাবুদ ইউসুফের সংগে সংগে ছিলেন। তিনি তাঁর প্রতি বিশ্বস্ত রইলেন এবং এমন করলেন যাতে ইউসুফ প্রধান জেল-রক্ষকের সুনজরে পড়েন।
22 প্রধান জেল-রক্ষক জেলখানার সমস্ত কয়েদীদের ভার ইউসুফের উপরে দিলেন যেন সেখানকার সব কাজকর্ম ইউসুফের ইচ্ছামত হয়।