2 শরীয়ত যদি তাদের পূর্ণতা দান করতেই পারত তবে তো পশু-কোরবানী বন্ধ হয়ে যেত, কারণ এবাদতকারীরা যদি একবারেই পাক-সাফ হতে পারত তাহলে গুনাহের জন্য আর নিজেদের দোষী মনে করত না।
3 কিন্তু এই পশু-কোরবানীগুলো প্রত্যেক বছরই নিজেদের গুনাহের কথা তাদের মনে করিয়ে দেয়,
4 কারণ ষাঁড় ও ছাগলের রক্ত কখনই গুনাহ্ দূর করতে পারে না।
5 সেইজন্য মসীহ্ এই দুনিয়াতে আসবার সময় আল্লাহ্কে বলেছিলেন,“পশু ও অন্যান্য কোরবানী তুমি চাও না,কিন্তু আমার জন্য একটা শরীর তুমি তৈরী করেছ।
6 পোড়ানো কোরবানীতে এবং গুনাহের কোরবানীতেতুমি সন্তুষ্ট হও নি।
7 পরে আমি বলেছিলাম,‘এই যে, আমি এসেছি;কিতাবে আমার আসার বিষয় লেখা আছে।হে আল্লাহ্, তোমার ইচ্ছা পালন করতে আমি এসেছি।’ ”
8 উপরের কথাগুলোর মধ্যে প্রথমে মসীহ্ বলেছেন, “পশু ও অন্যান্য কোরবানী, পোড়ানো-কোরবানী ও গুনাহের কোরবানী তুমি চাও নি এবং তাতে সন্তুষ্টও হও নি।” যদিও এই কোরবানীগুলো শরীয়তের হুকুম মতই দেওয়া হত তবুও তিনি এই কথা বলেছিলেন।