3 যিনি গুনাহ্গারদের এত বড় শত্রুতা সহ্য করলেন তোমরা তাঁর বিষয়ে চিন্তা কর, যেন তোমাদের মন দুর্বল ও নিরাশ হয়ে না পড়ে।
4 গুনাহের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে করতে তোমাদের তো এখনও রক্তপাত হবার মত অবস্থা হয় নি।
5 আল্লাহ্ তাঁর সন্তান হিসাবে তোমাদের উৎসাহ দিয়ে যে কথা বলেছেন তা তোমরা ভুলে গেছ। তিনি বলেছেন,ছেলে আমার, মাবুদের শাসনকে তুচ্ছ কোরো না,আর তিনি যখন বকুনি দেনতখন নিরাশ হোয়ো না;
6 কারণ মাবুদ যাকে মহব্বত করেন তাকেই শাসন করেন,আর সন্তান হিসাবে যাদের গ্রহণ করেন,তাদের প্রত্যেককে তিনি শাস্তি দেন।
7 তোমরা এই সব কষ্ট শাসন হিসাবে ভোগ করছ। আল্লাহ্ তোমাদের প্রতি পিতার মতই ব্যবহার করছেন। এমন ছেলে কি কেউ আছে যাকে তার বাবা শাসন করেন না?
8 প্রত্যেক ছেলেকেই শাসন করা হয়। তোমরা যদি শাসন না পেয়ে থাক তবে তো তোমরা জারজ, সত্যিকারের সন্তান নও।
9 এছাড়া আমরা দেখেছি, আমাদের জাগতিক পিতারা আমাদের শাসন করতেন এবং আমরা তাঁদের সম্মান করতাম। তাহলে যিনি সমস্ত রূহ্দের পিতা তাঁর অধীন থাকা কি আমাদের আরও উচিত নয়, যাতে আমরা জীবন পাই?