14 সেই ভূতগুলো কেরামতী কাজ করছিল। সর্বশক্তিমান আল্লাহ্র সেই মহান দিনে যুদ্ধ করবার জন্য তারা সারা দুনিয়ার বাদশাহ্দের একসংগে জমায়েত করল।
15 ঈসা বলছেন, “দেখ, আমি চোরের মত আসব। ধন্য সেই লোক, যে জেগে থাকে এবং নিজের পোশাক পরে থাকে, যেন তাকে উলংগ হয়ে ঘুরতে না হয় আর লোকে তার লজ্জা দেখতে না পায়।”
16 হিব্রু ভাষায় যে জায়গার নাম হরমাগিদোন, ভূতেরা সেই বাদশাহ্দের সেখানে জড়ো করল।
17 পরে সপ্তম ফেরেশতা তাঁর পেয়ালাটা বাতাসে উবুড় করলেন। তখন এবাদত-খানার সিংহাসন থেকে জোরে এই কথাগুলো বলা হল, “যা হবার তা হয়ে গেছে।”
18 তখন বিদ্যুৎ চম্কাতে লাগল, ভয়ংকর আওয়াজ হতে ও বাজ পড়তে লাগল এবং এমন ভীষণ ভূমিকমপ হল যা দুনিয়াতে মানুষ সৃষ্টির পর থেকে আর কখনও দেখা যায় নি। সেই ভূমিকমপ খুবই সাংঘাতিক ছিল।
19 সেই নাম-করা শহরটা তিন ভাগে ভাগ হয়ে গেল এবং বিভিন্ন জাতির শহরগুলো ভেংগে পড়ে গেল। পরে সেই নাম-করা ব্যাবিলনের কথা আল্লাহ্র মনে পড়ল, আর তিনি তাঁর গজবের ভয়ংকর মদে পেয়ালা পূর্ণ করে ব্যাবিলনকে খেতে দিলেন।
20 তখন প্রত্যেকটা দ্বীপ পালিয়ে গেল এবং পাহাড়গুলো আর দেখা গেল না।