28 তখন শামাউন তাঁকে কোলে নিলেন এবং আল্লাহ্র প্রশংসা করে বললেন,
29 “মাবুদ, তুমি তোমার কথামত তোমার গোলামকেএখন শান্তিতে বিদায় দিচ্ছ,
30-31 কারণ মানুষকে নাজাত করবার জন্যসমস্ত লোকের চোখের সামনেতুমি যে ব্যবস্থা করেছ,আমি তা দেখতে পেয়েছি।
32 অন্য জাতির কাছে এটা পথ দেখাবার নূর,আর তোমার ইসরাইল জাতির কাছেএটা গৌরবের বিষয়।”
33 শামাউন শিশুটির বিষয়ে যা বললেন তাতে শিশুটির মা-বাবা আশ্চর্য হলেন।
34 এর পরে শামাউন তাঁদের দোয়া করলেন এবং ঈসার মা মরিয়মকে বললেন, “আল্লাহ্ এটাই স্থির করেছেন যে, এই শিশুটির জন্য বনি-ইসরাইলদের মধ্যে অনেকেরই পতন হবে, আবার অনেকেই উদ্ধার পাবে। ইনি এমন একটা চিহ্ন হবেন যাঁর বিরুদ্ধে অনেকেই কথা বলবে,
35 আর তাতে তাদের মনের চিন্তা প্রকাশ হয়ে পড়বে। এছাড়া ছোরার আঘাতের মত দুঃখ তোমার দিলকে বিঁধবে।”